সরকার সারাদেশের সুষম উন্নয়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ : প্রধানমন্ত্রী
সরকার সারাদেশের সুষম উন্নয়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ : প্রধানমন্ত্রী
টুঙ্গীপাড়া থেকে বাসস : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার সারাদেশের সুষম উন্নয়নে বিশ্বাসী। তিনি বলেন, আমাদেরকে ভোট দেয়নি বলে আমরা ফেনী এবং বগুড়ার মানুষকে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত করব না। কিন্তু বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার টুঙ্গীপাড়াসহ সমগ্র গোপালগঞ্জকে উন্নয়ন থেকে সম্পূর্ণ অবহেলিত রেখেছিল। প্রধানমন্ত্রী গতকাল বঙ্গবন্ধু ভবনে স্থানীয় প্রশাসন এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন। তিনি দুঃখ করে বলেন, গোপালগঞ্জ জেলায় গত সাত বছরে উন্নয়নের কোন ছোঁয়া লাগেনি।তিনি বলেন, গত সাত বছর যেসব এলাকা উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত ছিল সেসব এলাকাকে উন্নয়ন অগ্রাধিকার দিয়ে অন্যান্য জেলা ও উপজেলায় আমরা উন্নয়ন করবো।' দেশের প্রতিটি নাগরিকের সমঅধিকারের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোন্ এলাকায় আমরা ভোট পেয়েছি আর কোথায় পায়নি সেটি আমাদের বিবেচ্য বিষয় হবে না।'বাণিজ্য মন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, জাতীয় সংসদের হুইপ মির্জা আজম এমপি, শাহজাহান খান এমপি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।এ সময় টুঙ্গীপাড়ার জনগণ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাজার পরিদর্শনের জন্য সারাদেশ থেকে আগত মানুষের সুবিধার্থে মাজার কমপ্লেক্সে রেস্টহাউজ, টয়লেট, আশ্রয় কেন্দ্র এবং পার্ক নির্মাণের দাবি জানালে শেখ হাসিনা তা বিবেচনার আশ্বাস দেন।দেশের মানুষের ওপর তার পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের কাছে দেশের সকল মানুষই সমান। তিনি স্থানীয় সরকারের প্রতি এমনভাবে ব্রিজ নির্মাণের নির্দেশ দেন যাতে তা বন্যার পানিতে ডুবে না যায় এবং বন্যার সময় ত্রাণসামগ্রী চলাচলের সুবিধার্থে ব্রিজের নিচ দিয়ে যেন যান চলাচল করতে পারে। নৌ-পথে পণ্য পরিবহন ও চলাচল সুবিধার জন্য সারাদেশের নদনদীগুলোর ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ জন্য প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। অনুষ্ঠানে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী খান আবু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক চৌধুরী, টুঙ্গীপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান সোলায়মান বিশ্বাস, টুঙ্গীপাড়া আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখ আব্দুল হালিম, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান বাচ্চু, গোপালগঞ্জ পৌরসভার মেয়র হাসনাত আলী সিকদার চুন্নু এবং ঢাকা বিভাগ ও গোপালগঞ্জ জেলার উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
টুঙ্গীপাড়া থেকে বাসস : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার সারাদেশের সুষম উন্নয়নে বিশ্বাসী। তিনি বলেন, আমাদেরকে ভোট দেয়নি বলে আমরা ফেনী এবং বগুড়ার মানুষকে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত করব না। কিন্তু বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার টুঙ্গীপাড়াসহ সমগ্র গোপালগঞ্জকে উন্নয়ন থেকে সম্পূর্ণ অবহেলিত রেখেছিল। প্রধানমন্ত্রী গতকাল বঙ্গবন্ধু ভবনে স্থানীয় প্রশাসন এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন। তিনি দুঃখ করে বলেন, গোপালগঞ্জ জেলায় গত সাত বছরে উন্নয়নের কোন ছোঁয়া লাগেনি।তিনি বলেন, গত সাত বছর যেসব এলাকা উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত ছিল সেসব এলাকাকে উন্নয়ন অগ্রাধিকার দিয়ে অন্যান্য জেলা ও উপজেলায় আমরা উন্নয়ন করবো।' দেশের প্রতিটি নাগরিকের সমঅধিকারের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোন্ এলাকায় আমরা ভোট পেয়েছি আর কোথায় পায়নি সেটি আমাদের বিবেচ্য বিষয় হবে না।'বাণিজ্য মন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, জাতীয় সংসদের হুইপ মির্জা আজম এমপি, শাহজাহান খান এমপি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।এ সময় টুঙ্গীপাড়ার জনগণ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাজার পরিদর্শনের জন্য সারাদেশ থেকে আগত মানুষের সুবিধার্থে মাজার কমপ্লেক্সে রেস্টহাউজ, টয়লেট, আশ্রয় কেন্দ্র এবং পার্ক নির্মাণের দাবি জানালে শেখ হাসিনা তা বিবেচনার আশ্বাস দেন।দেশের মানুষের ওপর তার পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের কাছে দেশের সকল মানুষই সমান। তিনি স্থানীয় সরকারের প্রতি এমনভাবে ব্রিজ নির্মাণের নির্দেশ দেন যাতে তা বন্যার পানিতে ডুবে না যায় এবং বন্যার সময় ত্রাণসামগ্রী চলাচলের সুবিধার্থে ব্রিজের নিচ দিয়ে যেন যান চলাচল করতে পারে। নৌ-পথে পণ্য পরিবহন ও চলাচল সুবিধার জন্য সারাদেশের নদনদীগুলোর ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ জন্য প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। অনুষ্ঠানে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী খান আবু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক চৌধুরী, টুঙ্গীপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান সোলায়মান বিশ্বাস, টুঙ্গীপাড়া আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখ আব্দুল হালিম, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান বাচ্চু, গোপালগঞ্জ পৌরসভার মেয়র হাসনাত আলী সিকদার চুন্নু এবং ঢাকা বিভাগ ও গোপালগঞ্জ জেলার উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।