ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সহযোগিতা করবেন জয়
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সহযোগিতা করবেন জয়
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এই মুহূর্তে রাজনীতিতে সরাসরি অংশ না নিলেও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় সরকারকে নানাভাবে সহযোগিতা করার চেষ্টা করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার জয় বিভিন্ন সময় দেশে এলে তথ্য-প্রযুক্তি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সেক্টর নিয়ে চিনত্মা-ভাবনা করেন। দেশে এ সেক্টরে যারা কাজ করছেন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ এবং আলাপ-আলোচনা করে তিনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার পরামর্শও দিয়ে থাকেন বলে সুত্র জানায়।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন বলেও গত নির্বাচনের পর যুক্তরাষ্ট্রে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জয় জানিয়েছিলেন। তবে এবার তিনি দেশে এসে শোকাবহ পারিবারিক পরিবেশেই সময় কাটিয়েছেন। এর মাঝে গত শনিবার তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। এটা ছিল সাংবাদিকদের সঙ্গে তার দ্বিতীয় মতবিনিময়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার গঠনের কিছুদিন পর তিনি কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে প্রথম মতবিনিময় করেন। আগামী দুই তিন দিনের মধ্যে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে কর্মস্থলে ফিরে যেতে পারেন বলে জানা গেছে। বাবা বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানি ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর গত ১১ এপ্রিল তিনি সস্ত্রীক দেশে আসেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এই মুহূর্তে রাজনীতিতে সরাসরি অংশ না নিলেও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় সরকারকে নানাভাবে সহযোগিতা করার চেষ্টা করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার জয় বিভিন্ন সময় দেশে এলে তথ্য-প্রযুক্তি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সেক্টর নিয়ে চিনত্মা-ভাবনা করেন। দেশে এ সেক্টরে যারা কাজ করছেন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ এবং আলাপ-আলোচনা করে তিনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার পরামর্শও দিয়ে থাকেন বলে সুত্র জানায়।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন বলেও গত নির্বাচনের পর যুক্তরাষ্ট্রে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জয় জানিয়েছিলেন। তবে এবার তিনি দেশে এসে শোকাবহ পারিবারিক পরিবেশেই সময় কাটিয়েছেন। এর মাঝে গত শনিবার তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। এটা ছিল সাংবাদিকদের সঙ্গে তার দ্বিতীয় মতবিনিময়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার গঠনের কিছুদিন পর তিনি কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে প্রথম মতবিনিময় করেন। আগামী দুই তিন দিনের মধ্যে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে কর্মস্থলে ফিরে যেতে পারেন বলে জানা গেছে। বাবা বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানি ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর গত ১১ এপ্রিল তিনি সস্ত্রীক দেশে আসেন।
নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধুর ছবি নিয়ে জহিরুল হকের একক চিত্র প্রদশর্নী: নিউইয়র্কে বাংলাদেশের প্রবীন ফটো সাংবাদিক আলহাজ্ব জহিরুল হকের একক চিত্র প্রদশর্নী শুরু হয়েছে। প্রদশর্নীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ও তার পরিবারের ৬০ টি ছবি স্থান পেয়েছে। গত ১৯ মে বিকেলে এই প্রদশর্নীর উদ্বোধন করে জহিরুল হকের পত্নী শামীম জহির। বীর মুক্তিযোদ্ধা জহিরুল হকের যুক্তরাষ্ট্র সফর উপলক্ষ্যে স্থানীয় সমিমলিত সাংস্কৃতিক জোট জ্যাকসন হাইটস্থ খান টিউটিরিয়াল মিলনায়তনে এই প্রদশর্নীর আয়োজন করেছে। আগামী ২৩ মে পর্যন্ত প্রদশর্নী চলবে, চিত্র প্রদশর্নীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটে নিযুক্ত কনসাল জেনারেল মোহামমদ শামসুল হক, আলহাজ জহিরুল হক, প্রদশর্নী কিউরেটর ওবায়দুল্লাহ মামুন, সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক মিথুন আহমেদ ও ফাহিম রেজা নূর। অনুষ্ঠানে আলহাজ জহিরুল জক বলেন, দীর্ঘ ৩৬ বছর ধরে অনেক কষ্ট চেপে রয়েছি আর নয়। এখন থেকে বঙ্গবন্ধুকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরবো। তিনি বলেন, পৃথিবীতে তিনটি নৃশংস হত্যাকান্ড ঘটেছে তার মধ্যে কারবালার যুদ্ধে ইমাম হাসান-হোসেনকে হত্যা, বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা এবং বঙ্গবন্ধুকে হত্যা। তিনি বলেন, আমার কাছে বঙ্গবন্ধুর সাড়ে সাত হাজার ছবি রয়েছে। পর্যায়ক্রমে এই ছবির প্রদশনী হবে বিশ্বব্যাপী। আরো অনেক নেতার ছবি আমার কাছে রয়েছে যা প্রকাশ করবে তাদের অনেক কুকৃর্তী বেরিয়ে আসবে।