Militants threaten diplomatic missions in Dhaka
Militants threaten diplomatic missions in Dhaka
Source: Reuters
DHAKA, May 8 (Reuters) - Bangladesh tightened security on Friday around diplomatic zones after an Islamist militant group threatened three missions including the U.S. embassy in the capital Dhaka, a senior police official said on Friday.
The American embassy and the High Commissions of Canada and Australia informed police they had received identical threatening letters faxed to the missions by an unknown Islamist group, Jameaah Islamiyah al Qaeda, said A.K.M. Shahidul Haque, the police chief of Dhaka.
"The group, which claimed to have close ties with outlawed Jamaat-ul-Mujahideen Bangladesh (JMB), asked the three missions to close down their activities within a week or face suicide bomb attack," Haque told Reuters by telephone.
The missions could not be reached for comment. "We have already checked and found that these fax messages came from a Malaysian number and thus decided to inform the Malaysian government immediately through the ministry of foreign affairs," Haque said. He said security had been increased around the diplomatic areas in the Bangladesh capital.
JMB, one of several outlawed Islamist groups trying to turn mostly Muslim, democratic Bangladesh into a sharia-based Islamic state, was blamed for a series of deadly bombings in late 2005.
The militants have been on the back foot since the top six JMB commanders were tried and executed in 2007, but intelligence officials have said they are regrouping and may strike again.
(Reporting by Azad Majumder, Writing by Anis Ahmed; Editing by Jeremy Laurenc
জঙ্গি হামলার হুমকির পর কূটনৈতিক পাড়ায় নিরাপত্তা জোরদার
ঢাকা, মে ০৮ টোয়েন্টিফোর - ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে জঙ্গি হামলার হুমকি দিয়ে ফ্যাক্সবার্তা পাঠানোর পরিপ্রেক্ষিতে রাজধানীর কূটনৈতিক পাড়ায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার চারটি দূতাবাসে 'জেমাহ ইসলামিয়া আল কায়েদা'র নামে দেশের বাইরে থেকে হুমকি দিয়ে পৃথক ফ্যাক্সবার্তা পাঠানো হয়। পুলিশ বলছে, মালয়েশিয়া থেকে এ বার্তাটি পাঠানো হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার এ কে এম শহীদুল হক শুক্রবার টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এবং ব্রিটিশ, অস্ট্রেলীয় ও কানাডীয় হাইকমিশনে ফ্যাক্্র পাঠিয়ে হামলার হুমকি দেওয়া হয় বলে তিনি খবর পান। তবে শুধু মার্কিন দূতাবাস থেকেই ফ্যাক্সবার্তাটি তারা সংগ্রহ করতে পেরেছেন বলে তিনি জনান। তিনি বলেন, "মালয়েশিয়া থেকে 'জেমাহ ইসলামিয়া আল কায়েদা'র নামে পাঠানো ওই ফ্যাক্সবার্তায় আগামী সাতদিনের মধ্যে এসব দেশের দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম গুটিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছে।" ফ্যাক্স বার্তায় বলা হয়, ওই সংগঠনের এক বোমা বিশেষজ্ঞ মালয়েশিয়ায় কারাগারে বন্দি আছে। তাকে মুক্ত করার জন্য ওই দূতাবাসগুলোর কাছে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে এক লাখ ডলার চাওয়া হয়েছে। তা না হলে দূতাবাসগুলো উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয় বলে জানান মহানগর পুলিশ কমিশনার। গুলশান জোনের উপ কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাস থেকে তাকে এই হুমকির বিষয়টি জানানো হয়েছে। আর কোনও দূতাবাস এ ধরনের হুমকি পাওয়ার কথা তাকে জানায়নি। তিনি জানান, এ হুমকির পর বৃহস্পতিবার রাত থেকেই দূতাবাস এলাকার নিরাপত্তা ব্যাবস্থা জোরদার করা হয়েছে। নিয়মিত ৬০০ সদস্যের নিরাপত্তা টিমের অতিরিক্ত ২০০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এদের মধ্যে পোশাকধারী ও সাদাপোশাকে পুলিশও রয়েছে। ২টি অতিরিক্ত টহল গাড়ি টহল দিচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাও কাজ করছে।
ঢাকা, মে ০৮ টোয়েন্টিফোর - ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে জঙ্গি হামলার হুমকি দিয়ে ফ্যাক্সবার্তা পাঠানোর পরিপ্রেক্ষিতে রাজধানীর কূটনৈতিক পাড়ায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার চারটি দূতাবাসে 'জেমাহ ইসলামিয়া আল কায়েদা'র নামে দেশের বাইরে থেকে হুমকি দিয়ে পৃথক ফ্যাক্সবার্তা পাঠানো হয়। পুলিশ বলছে, মালয়েশিয়া থেকে এ বার্তাটি পাঠানো হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার এ কে এম শহীদুল হক শুক্রবার টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এবং ব্রিটিশ, অস্ট্রেলীয় ও কানাডীয় হাইকমিশনে ফ্যাক্্র পাঠিয়ে হামলার হুমকি দেওয়া হয় বলে তিনি খবর পান। তবে শুধু মার্কিন দূতাবাস থেকেই ফ্যাক্সবার্তাটি তারা সংগ্রহ করতে পেরেছেন বলে তিনি জনান। তিনি বলেন, "মালয়েশিয়া থেকে 'জেমাহ ইসলামিয়া আল কায়েদা'র নামে পাঠানো ওই ফ্যাক্সবার্তায় আগামী সাতদিনের মধ্যে এসব দেশের দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম গুটিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছে।" ফ্যাক্স বার্তায় বলা হয়, ওই সংগঠনের এক বোমা বিশেষজ্ঞ মালয়েশিয়ায় কারাগারে বন্দি আছে। তাকে মুক্ত করার জন্য ওই দূতাবাসগুলোর কাছে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে এক লাখ ডলার চাওয়া হয়েছে। তা না হলে দূতাবাসগুলো উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয় বলে জানান মহানগর পুলিশ কমিশনার। গুলশান জোনের উপ কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাস থেকে তাকে এই হুমকির বিষয়টি জানানো হয়েছে। আর কোনও দূতাবাস এ ধরনের হুমকি পাওয়ার কথা তাকে জানায়নি। তিনি জানান, এ হুমকির পর বৃহস্পতিবার রাত থেকেই দূতাবাস এলাকার নিরাপত্তা ব্যাবস্থা জোরদার করা হয়েছে। নিয়মিত ৬০০ সদস্যের নিরাপত্তা টিমের অতিরিক্ত ২০০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এদের মধ্যে পোশাকধারী ও সাদাপোশাকে পুলিশও রয়েছে। ২টি অতিরিক্ত টহল গাড়ি টহল দিচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাও কাজ করছে।