Body to probe if Siemens' bribe money used for JMB

Body to probe if Siemens' bribe money used for JMB

Telecommunications Minister Raziuddin Ahmed Razu talking to reporters after a function in the capital today.

A probe committee will be formed soon to investigate if the Siemens' bribe money was used for funding of the banned Islamist outfit Jama'atul Mujahideen Bangladesh (JMB). Talking to the reporters after a function in the capital this morning, Telecommunications Minister Raziuddin Ahmed Razu said a body will be formed in a week to probe irregularities in the telecommunications sector during the BNP-led alliance government rule.
The government's decision followed a feature by a US-based news service site 'Frontline', indicating suspected extremist ties of former telecommunications minister Aminul Haque. The report also claimed that the former minister was involved in the Siemens' corruption and was also 'patronising the JMB'.
It however said there is no evidence that the bribe money made its way to JMB.



'সিমেন্সের ঘুষ জেএমবির তৎপরতায় ব্যয়ের বিষয় খতিয়ে দেখা হবে'

ঢাকা, মে ২৩ - ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু বলেছেন, বিগত জোট সরকারের আমলে টেলিযোগাযোগ খাতের অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্ত করবে সরকার। সেইসঙ্গে জার্মান প্রতিষ্ঠান সিমেন্সের ঘুষের অর্থ জঙ্গি সংগঠন জামা'আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এর তৎপরতায় ব্যয় হয়েছে কি না তাও খতিয়ে দেখা হবে। তিনি জানান, গত ৫ বছরে এ খাতে কি কি দুর্নীতি হয়েছে তা খতিয়ে দেখতে আগামী সপ্তাহের মধ্যে কমিটি গঠন করা হবে। শনিবার রাজধানীতে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এ কথা বলেন। বিগত সব সরকারের দুর্নীতির তদন্ত হবে কিনা জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, "সাধারণত আগের সরকারেরটা হয়ে থাকে। আর তা করতে হলে তো ১৯৭২ সাল থেকেই দুর্নীতির তদন্ত করা উচিত। আমি ৫ বছরের দুর্নীতির তদন্ত করতে পারবো।" উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল পাবলিক ব্রডকাস্টিং সার্ভিসের ওয়েবসাইটে গত ১১ মে সাংবাদিক ডেভিড মনটেরোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জার্মান টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান সিমেন্স বাংলাদেশে কাজ পেতে ৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ দিয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে এ বিষয়টি সিমেন্স স্বীকারও করে। এতে বলা হয়, মার্কিন বিচার দপ্তরের কৌসুলিরা আদালতে যে দলিলপত্র উপস্থাপন করেন তাতে ঘুষগ্রহণকারী মন্ত্রীর নাম উল্লেখ না করা হলেও পরবর্তী তদন্তে তৎকালীন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হকের নাম বেরিয়ে আসে। আমিনুল হক যখন ঘুষ নেন তখন তিনি জঙ্গি সংগঠন জেএমবির পৃষ্ঠপোষকতা করছিলেন বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ঢাকায় আসার পরদিনই বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা ঘটে। দ্রুত এটি স্পষ্ট হয় যে কিছু বিদ্রোহীর সঙ্গে জেএমবির সম্পর্ক ছিল এবং আক্রমণের লজিস্টিকসও এ ধারণাকে সমর্থন করে। মনটেরো তার প্রতিবেদনে বলেন, এর পর তিনি রাজশাহী সফর করেন। ওই সময় স্থানীয় আইনজীবি একরামুল হক তাকে জানান, আমিনুল হক জেএমবির সঙ্গে ঘনিষ্ট সম্পর্ক গড়ে তুলেন। তবে সিমেন্স আমিনুল হককে যে ঘুষ দিয়েছিল তা জেএমবির হাতে গেছে কিনা মনটেরোর প্রতিবেদনে তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। প্রতিবেদনের শেষাংশে বলা হয়েছে, সিমেন্সের ঘুষের অর্থ আমিনুল হক জেএমবির পিছনে ব্যয় করেছেন কিনা তার কোনও প্রমাণ নেই। তবে এতে এটাই প্রতীয়মান হয় যে ঘুষের অর্থ সহজেই ভুল হাতে পড়তে পারে।

Popular posts from this blog

THE CONSTITUTION OF THE BANGLADESH AWAMI LEAGUE

ইতিহাসবন্ধনী

ব্রিগেডিয়ার বারীর যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা