খালেদাকে তৃতীয় নোটিস ৩০ জুনের মধ্যে বাড়ি ছাড়তে হবে
খালেদাকে তৃতীয় নোটিস ৩০ জুনের মধ্যে বাড়ি ছাড়তে হবে
।। ইত্তেফাক রিপোর্ট ।।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সেনানিবাসের শহীদ মইনুল সড়কের বাড়িসহ সম্পত্তি আগামী ৩০ জুনের মধ্যে সামরিক ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তার (মিলিটারি এস্টেট অফিসার) অনুকূলে ছেড়ে দিতে নোটিস দেয়া হয়েছে। গতকাল রবিবার ঢাকা সেনানিবাসের ভূ-সম্পত্তি প্রশাসক এই নোটিস দেন। এর আগে ৭ মে বাড়িসহ শহীদ মইনুল সড়কের সম্পত্তি কেন ছেড়ে দিতে বলা হবে না তার কারণ দর্শাতে বলা হয়েছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। গত ২২ মে কারণ দর্শানোর ১৫ দিনের সময় উত্তীর্ণ হওয়ার পর গতকাল বাড়ি ছাড়ার নোটিস দেয়া হলো।
নোটিসে বলা হয়েছে, আপনি (খালেদা জিয়া) ই"ছাকৃতভাবে কারণ দর্শানোর নোটিসের জবাব দেননি। যেহেতু আপনি ওই নোটিসের পরিপ্রেড়্গিতে কারণ দর্শানো থেকে বিরত থেকেছেন এবং কারণ দর্শানো নোটিসের বক্তব্য খন্ডন করেননি, তাই স্পস্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, কারণ দর্শানো নোটিসে যা বলা হয়েছে তা যথার্থ ও সঠিক। এ অবস'ায় ঢাকা সেনানিবাসের ৬ শহীদ মইনুল রোডের বাড়িতে আপনার অবস'ান ও দখলের কোন আইনগত ভিত্তি নেই। তাই ৩০ জুনের মধ্যে বাড়িটির দখল সেনানিবাসের সামরিক ভূমি কর্মকর্তার কাছে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য নিদের্শক্রমে বলা হলো।
নোটিসের বিষয়ে এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম গতকাল সাংবাদিকদের জানান, বাড়িটি ছেড়ে দিতে গত ৭ মে বেগম খালেদা জিয়াকে নোটিস দেয়া হয়েছিল। ওই নোটিসে কেন বাড়ি ছাড়বেন না তা ১৫ দিনের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছিল। গত ২২ মে ১৫ দিনের সময়সীমা শেষ হয়েছে। তিনি (বেগম খালেদা জিয়া) কোন জবাব দেননি। এ কারণে বাড়িটির দখল ৩০ জুনের মধ্যে হসত্মানত্মরের এই নোটিস দেয়া হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে সরকার গত ২০ এপ্রিল ১৫ দিনের মধ্যে বাড়িটি ছেড়ে দিতে প্রথম নোটিস দেয়। এরপর গত ৭ মে একটি সম্পূরক নোটিস পাঠানো হয়। বাড়ি ছাড়ার নোটিস চ্যালেঞ্জ করে বেগম খালেদা জিয়া ৩ মে হাইকোর্টে একটি রিট করেন। ওই রিট শুনানি গত ১৮ মে এক সপ্তাহ মুলতবি করে বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।
আজ রিটের শুনানি
ঢাকা সেনানিবাসের বাড়ি ছেড়ে দেয়ার সরকারি নোটিসের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিএনপি চেয়ারপার্সন ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার দায়ের করা রিট আবেদনের ওপর আজ সোমবার শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীকে নিয়ে গঠিত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি গ্রহণ করবেন। উলেস্নখ্য, গত ১৮ মে খালেদা জিয়ার রিট আবেদনের আংশিক শুনানি গ্রহণ শেষে অনত্মর্বর্তীকালীন আদেশ দিয়েছিল হাইকোর্টের সংশিস্নষ্ট বেঞ্চ। উক্ত আদেশে বলা হয়েছিল যে, আজ সোমবার পর্যনত্ম বাড়ি সংক্রানত্ম বিষয়ে খালেদা জিয়াকে যেন কোন প্রকার হয়রানি করা না হয়।
উলেস্নখ্য, গত ৩ মে সরকারি নোটিসের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।
।। ইত্তেফাক রিপোর্ট ।।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সেনানিবাসের শহীদ মইনুল সড়কের বাড়িসহ সম্পত্তি আগামী ৩০ জুনের মধ্যে সামরিক ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তার (মিলিটারি এস্টেট অফিসার) অনুকূলে ছেড়ে দিতে নোটিস দেয়া হয়েছে। গতকাল রবিবার ঢাকা সেনানিবাসের ভূ-সম্পত্তি প্রশাসক এই নোটিস দেন। এর আগে ৭ মে বাড়িসহ শহীদ মইনুল সড়কের সম্পত্তি কেন ছেড়ে দিতে বলা হবে না তার কারণ দর্শাতে বলা হয়েছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। গত ২২ মে কারণ দর্শানোর ১৫ দিনের সময় উত্তীর্ণ হওয়ার পর গতকাল বাড়ি ছাড়ার নোটিস দেয়া হলো।
নোটিসে বলা হয়েছে, আপনি (খালেদা জিয়া) ই"ছাকৃতভাবে কারণ দর্শানোর নোটিসের জবাব দেননি। যেহেতু আপনি ওই নোটিসের পরিপ্রেড়্গিতে কারণ দর্শানো থেকে বিরত থেকেছেন এবং কারণ দর্শানো নোটিসের বক্তব্য খন্ডন করেননি, তাই স্পস্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, কারণ দর্শানো নোটিসে যা বলা হয়েছে তা যথার্থ ও সঠিক। এ অবস'ায় ঢাকা সেনানিবাসের ৬ শহীদ মইনুল রোডের বাড়িতে আপনার অবস'ান ও দখলের কোন আইনগত ভিত্তি নেই। তাই ৩০ জুনের মধ্যে বাড়িটির দখল সেনানিবাসের সামরিক ভূমি কর্মকর্তার কাছে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য নিদের্শক্রমে বলা হলো।
নোটিসের বিষয়ে এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম গতকাল সাংবাদিকদের জানান, বাড়িটি ছেড়ে দিতে গত ৭ মে বেগম খালেদা জিয়াকে নোটিস দেয়া হয়েছিল। ওই নোটিসে কেন বাড়ি ছাড়বেন না তা ১৫ দিনের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছিল। গত ২২ মে ১৫ দিনের সময়সীমা শেষ হয়েছে। তিনি (বেগম খালেদা জিয়া) কোন জবাব দেননি। এ কারণে বাড়িটির দখল ৩০ জুনের মধ্যে হসত্মানত্মরের এই নোটিস দেয়া হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে সরকার গত ২০ এপ্রিল ১৫ দিনের মধ্যে বাড়িটি ছেড়ে দিতে প্রথম নোটিস দেয়। এরপর গত ৭ মে একটি সম্পূরক নোটিস পাঠানো হয়। বাড়ি ছাড়ার নোটিস চ্যালেঞ্জ করে বেগম খালেদা জিয়া ৩ মে হাইকোর্টে একটি রিট করেন। ওই রিট শুনানি গত ১৮ মে এক সপ্তাহ মুলতবি করে বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।
আজ রিটের শুনানি
ঢাকা সেনানিবাসের বাড়ি ছেড়ে দেয়ার সরকারি নোটিসের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিএনপি চেয়ারপার্সন ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার দায়ের করা রিট আবেদনের ওপর আজ সোমবার শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীকে নিয়ে গঠিত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি গ্রহণ করবেন। উলেস্নখ্য, গত ১৮ মে খালেদা জিয়ার রিট আবেদনের আংশিক শুনানি গ্রহণ শেষে অনত্মর্বর্তীকালীন আদেশ দিয়েছিল হাইকোর্টের সংশিস্নষ্ট বেঞ্চ। উক্ত আদেশে বলা হয়েছিল যে, আজ সোমবার পর্যনত্ম বাড়ি সংক্রানত্ম বিষয়ে খালেদা জিয়াকে যেন কোন প্রকার হয়রানি করা না হয়।
উলেস্নখ্য, গত ৩ মে সরকারি নোটিসের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।