র্যাবের সঙ্গে জেএমবির বন্দুকযুদ্ধ
র্যাবের সঙ্গে জেএমবির বন্দুকযুদ্ধ
ভিওবিডি,
ঢাকা থেকেজেএমবির গঠিত মুক্তাঞ্চল রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-নওগাঁয় গতকাল মঙ্গলবার র্যাব-বিডিআরের সঙ্গে জেএমবির ইসলাম ও মুসলিম সংগঠনের বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। প্রায় পনের মিনিট ধরে বন্দুকযুদ্ধের পর র্যাবের হাতে ইসলাম ও মুসলিম সংগঠনের সামরিক কমান্ডার মোহামমদ সেলিম (২৫) ধরা পড়েছে। তার কাছ থেকে র্যাব একটি পিসতল ও ৯ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে। চাপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদী সংলগ্ন জহুরটেক নামক গ্রামে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
র্যাব-৫-এর পরিচালক লে.কর্নেল ইশরাত হোসেন জানান, ঢাকায় জেএমবির বোমারু মিজান গ্রেফতারের পর তার কাছ থেকে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-নওগাঁ এলাকা ভিত্তিক জেএমবির কার্যক্রমের বেশ কিছু তথ্য মিলে। ঐ তথ্যের সূত্র ধরে মঙ্গলবার দুপুরে বিডিআরের একটি দলের সহায়তায় র্যাব জহুরটেক গ্রামের একটি বাড়ি ঘিরে ফেলে। র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ির ভিতর থেকে র্যাবকে লক্ষ্য করে থেমে থেমে গুলি ছোঁড়া হয়। অবস্থা বুঝে র্যাবও পাল্টা গুলি ছোঁড়ে। এভাবে থেমে থেমে গুলি চালানোর পর র্যাব সদস্যরা বাড়ির ভিতর ঢুকে পড়ে। সেখান থেকে সেলিমকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে একটি পিসতল, ৯ রাউন্ড গুলি এবং ঘটনাস্থল থেকে ৩ রাউন্ড গুলির খোসা উদ্ধার হয়। ঘটনার পর র্যাব-৫ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে সেলিমকে উপস্থিত করা হয়। র্যাব জানায়, ২০০৪ সালে রাজশাহীর বাগমারায় বাংলা ভাইয়ের জেএমবির কার্যক্রমে অংশ নেয়। ২০০৬ সালে সেলিম ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলায় পালিয়ে যায়। সেখানে অবস্থান করে সে অস্ত্র ও বিস্ফোরক চোরাচালান চক্রের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলে। ২০০৬ সালের শেষের দিকে সে চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করে জেএমবির অস্ত্র ও গোলাবারুদ দেশে আনার কাজ করত। ঐ সময় থেকে সেলিমের সঙ্গে জেএমবির কয়েকজন নেতার দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। ঐ বছর শিবগঞ্জে জেএমবির একটি অস্ত্র ও গোলাবারুদের চালান র্যাবের হাতে ধরা পড়ে। ঐ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সেলিম ছিল আসামি। ২০০৮ সালের শেষের দিকে সেলিম জেএমবির অস্ত্র ও গোলাবারুদের চালানের একটি বড় অংশ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নেয়। ঐ সময় অস্ত্র ও গোলাবারুদ ক্রয়ে তাকে দেয়া অর্থ নিয়ে জেএমবির শীর্ষ নেতাদের চরম দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। ঢাকায় গ্রেফতার বোমারু মিজান র্যাবের কাছে জানিয়েছে, অস্ত্র ও গোলাবারুদ ক্রয়ের জন্য সেলিমকে টাকা দেয়া হয়েছিল। ঐ টাকা সেলিম মেরে দিয়েছে। এরপর থেকে সেলিম জেএমবি থেকে বের হয়ে পৃথক দল গঠন করে। জেএমবির শাহাদত, জালালকে সঙ্গে নিয়ে সে ইসলাম ও মুসলিম নামে পৃথক সংগঠন তৈরি করে। এ সংগঠনের সামরিক কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পায় সেলিম।
র্যাব-৫-এর পরিচালক লে.কর্নেল ইশরাত হোসেন জানান, ঢাকায় জেএমবির বোমারু মিজান গ্রেফতারের পর তার কাছ থেকে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-নওগাঁ এলাকা ভিত্তিক জেএমবির কার্যক্রমের বেশ কিছু তথ্য মিলে। ঐ তথ্যের সূত্র ধরে মঙ্গলবার দুপুরে বিডিআরের একটি দলের সহায়তায় র্যাব জহুরটেক গ্রামের একটি বাড়ি ঘিরে ফেলে। র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ির ভিতর থেকে র্যাবকে লক্ষ্য করে থেমে থেমে গুলি ছোঁড়া হয়। অবস্থা বুঝে র্যাবও পাল্টা গুলি ছোঁড়ে। এভাবে থেমে থেমে গুলি চালানোর পর র্যাব সদস্যরা বাড়ির ভিতর ঢুকে পড়ে। সেখান থেকে সেলিমকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে একটি পিসতল, ৯ রাউন্ড গুলি এবং ঘটনাস্থল থেকে ৩ রাউন্ড গুলির খোসা উদ্ধার হয়। ঘটনার পর র্যাব-৫ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে সেলিমকে উপস্থিত করা হয়। র্যাব জানায়, ২০০৪ সালে রাজশাহীর বাগমারায় বাংলা ভাইয়ের জেএমবির কার্যক্রমে অংশ নেয়। ২০০৬ সালে সেলিম ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলায় পালিয়ে যায়। সেখানে অবস্থান করে সে অস্ত্র ও বিস্ফোরক চোরাচালান চক্রের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলে। ২০০৬ সালের শেষের দিকে সে চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করে জেএমবির অস্ত্র ও গোলাবারুদ দেশে আনার কাজ করত। ঐ সময় থেকে সেলিমের সঙ্গে জেএমবির কয়েকজন নেতার দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। ঐ বছর শিবগঞ্জে জেএমবির একটি অস্ত্র ও গোলাবারুদের চালান র্যাবের হাতে ধরা পড়ে। ঐ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সেলিম ছিল আসামি। ২০০৮ সালের শেষের দিকে সেলিম জেএমবির অস্ত্র ও গোলাবারুদের চালানের একটি বড় অংশ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নেয়। ঐ সময় অস্ত্র ও গোলাবারুদ ক্রয়ে তাকে দেয়া অর্থ নিয়ে জেএমবির শীর্ষ নেতাদের চরম দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। ঢাকায় গ্রেফতার বোমারু মিজান র্যাবের কাছে জানিয়েছে, অস্ত্র ও গোলাবারুদ ক্রয়ের জন্য সেলিমকে টাকা দেয়া হয়েছিল। ঐ টাকা সেলিম মেরে দিয়েছে। এরপর থেকে সেলিম জেএমবি থেকে বের হয়ে পৃথক দল গঠন করে। জেএমবির শাহাদত, জালালকে সঙ্গে নিয়ে সে ইসলাম ও মুসলিম নামে পৃথক সংগঠন তৈরি করে। এ সংগঠনের সামরিক কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পায় সেলিম।