বঙ্গবন্ধুকে জানার অর্থই হলো বাংলার স্বাধীনতাকে জানা : ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুকে জানার অর্থই হলো বাংলার স্বাধীনতাকে জানা : ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, বাংলাদেশ, ৩ জুলাই (বাসস) : ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. শাহজাহান মিয়া বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে জানার অর্থ হলো বাংলার স্বাধীনতাকে জানা। পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই পাকিস্তানিরা বাংলার রাজনীতি, অর্থনীতি এমনকি মাতৃভাষার ওপর আঘাত হেনেছিল। আর এসব অধিকার আদায়ের আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি আজ রাজধানীর জাতীয় গ্রন্থাগারের শওকত ওসমান মিলনায়তনে সিটি সমাজকল্যাণ সংস্থা আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ও বাংলার স্বাধীনতা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন দেশের সন্তানেরা বিচারক হবে, জেনারেল হবে, ডিসি ও এসপি হবে। তারা আজ সবই হয়েছে। এখানে সবাই আছে শুধু বঙ্গবন্ধু নেই।তিনি আরো বলেন, আমাদের দায়িত্ব হলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় কাজ করা।দৈনিক খবর পত্রিকার সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বিচারপতি হাবিবুর রহমান খান এবং দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ফয়সাল আল মাহমুদ উপসি'ত ছিলেন।আলোচনা সভা শেষে বিশিষ্টজনদের মাঝে সম্মাননা প্রদান এবং সবশেষে মনোজ্ঞ এক সাংসকৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ঢাকা, বাংলাদেশ, ৩ জুলাই (বাসস) : ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. শাহজাহান মিয়া বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে জানার অর্থ হলো বাংলার স্বাধীনতাকে জানা। পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই পাকিস্তানিরা বাংলার রাজনীতি, অর্থনীতি এমনকি মাতৃভাষার ওপর আঘাত হেনেছিল। আর এসব অধিকার আদায়ের আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি আজ রাজধানীর জাতীয় গ্রন্থাগারের শওকত ওসমান মিলনায়তনে সিটি সমাজকল্যাণ সংস্থা আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ও বাংলার স্বাধীনতা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন দেশের সন্তানেরা বিচারক হবে, জেনারেল হবে, ডিসি ও এসপি হবে। তারা আজ সবই হয়েছে। এখানে সবাই আছে শুধু বঙ্গবন্ধু নেই।তিনি আরো বলেন, আমাদের দায়িত্ব হলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় কাজ করা।দৈনিক খবর পত্রিকার সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বিচারপতি হাবিবুর রহমান খান এবং দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ফয়সাল আল মাহমুদ উপসি'ত ছিলেন।আলোচনা সভা শেষে বিশিষ্টজনদের মাঝে সম্মাননা প্রদান এবং সবশেষে মনোজ্ঞ এক সাংসকৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।