মিয়ানমার সফরে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন
মিয়ানমার সফরে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন
সিঙ্গাপুর, জুলাই ৩ (রযটার্স)-- রাজবন্দিদের মুক্তির চেষ্টায় মিয়ানমারে দুইদিনের সফরে গেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন। শুক্রবার মিয়ানমারের শীর্ষ জেনারেলের সঙ্গে এক বিরল বৈঠকে তিনি বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চিসহ সব রাজবন্দিকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানাবেন। একইসঙ্গে আগামী বছর অনুষ্ঠেও নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করারও আহ্বান জানাবেন তিনি। মিয়ানমার যাওয়ার পথে সিঙ্গাপুরে বান সাংবাদিকদের বলেন, মিয়ানমারের নতুন রাজধানী নিপিধোতে ঊর্ধ্বতন জেনারেল থান শয়ের সঙ্গে বৈঠকের সময় তিনি বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চির সঙ্গে দেখা করার অনুমতি চাইবেন। সু চির বাড়িতে এক মার্কিন নাগরিক অনুপ্রবেশের ঘটনায় গৃহবন্দিত্বের আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ তার বিচার করছে মিয়ানমার জান্তা। বিশ্ব স�প্রদায় এই বিচারের ত্যব্রি নিন্দা জানিয়েছে। এ সফরে বানের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হতে পারে বলেই মনে করা হচ্ছে। জাতিসংঘ কূটনীতিকরা বলেছে, ঢিমাতালের কাজের জন্য বান ইতোমধ্যেই প্রচুর সমালোচনার শিকার হয়েছেন। কাজে ধীরগতির এই অভিযোগ কাটিয়ে ওঠার চেষ্টায় আছেন তিনি। মিয়ানমারের জান্তা সরকারকে রাজবন্দিদের মুক্তি এবং গণতন্ত্রের পথে এগুতে বাস্তব পদক্ষেপ নিতে রাজি করানো যথেষ্ট কঠিন হবে বান তা ভালো করেই জানেন। তিনি বলেন, "অনিশ্চয়তা নিয়েই মিয়ানমার সফর করছি আমি।" তিনি আরও বলেন, "পরিবর্তন আনার জন্য আমাদেরকে চেষ্টা করতেই হবে। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করব। আমার সফরে উল্লেখযোগ্য কোনও কিছু হবে তা মনে করি না। এটি খুবই কঠিন মিশন।" বান বলেন, তিনি সু চি এবং বিরোধীদলের সঙ্গে অর্থবহ ও বিশ্বাসযোগ্য সংলাপ শুরুর জন্য জেনারেল থান শ এবং প্রধানমন্ত্রী থিয়েন সিনকে চাপ দেবেন। নিপিধোতে নিবন্ধীকৃত রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি সু চি'র দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসির প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বান দেখা করবেন বলে জানান।
সিঙ্গাপুর, জুলাই ৩ (রযটার্স)-- রাজবন্দিদের মুক্তির চেষ্টায় মিয়ানমারে দুইদিনের সফরে গেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন। শুক্রবার মিয়ানমারের শীর্ষ জেনারেলের সঙ্গে এক বিরল বৈঠকে তিনি বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চিসহ সব রাজবন্দিকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানাবেন। একইসঙ্গে আগামী বছর অনুষ্ঠেও নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করারও আহ্বান জানাবেন তিনি। মিয়ানমার যাওয়ার পথে সিঙ্গাপুরে বান সাংবাদিকদের বলেন, মিয়ানমারের নতুন রাজধানী নিপিধোতে ঊর্ধ্বতন জেনারেল থান শয়ের সঙ্গে বৈঠকের সময় তিনি বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চির সঙ্গে দেখা করার অনুমতি চাইবেন। সু চির বাড়িতে এক মার্কিন নাগরিক অনুপ্রবেশের ঘটনায় গৃহবন্দিত্বের আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ তার বিচার করছে মিয়ানমার জান্তা। বিশ্ব স�প্রদায় এই বিচারের ত্যব্রি নিন্দা জানিয়েছে। এ সফরে বানের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হতে পারে বলেই মনে করা হচ্ছে। জাতিসংঘ কূটনীতিকরা বলেছে, ঢিমাতালের কাজের জন্য বান ইতোমধ্যেই প্রচুর সমালোচনার শিকার হয়েছেন। কাজে ধীরগতির এই অভিযোগ কাটিয়ে ওঠার চেষ্টায় আছেন তিনি। মিয়ানমারের জান্তা সরকারকে রাজবন্দিদের মুক্তি এবং গণতন্ত্রের পথে এগুতে বাস্তব পদক্ষেপ নিতে রাজি করানো যথেষ্ট কঠিন হবে বান তা ভালো করেই জানেন। তিনি বলেন, "অনিশ্চয়তা নিয়েই মিয়ানমার সফর করছি আমি।" তিনি আরও বলেন, "পরিবর্তন আনার জন্য আমাদেরকে চেষ্টা করতেই হবে। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করব। আমার সফরে উল্লেখযোগ্য কোনও কিছু হবে তা মনে করি না। এটি খুবই কঠিন মিশন।" বান বলেন, তিনি সু চি এবং বিরোধীদলের সঙ্গে অর্থবহ ও বিশ্বাসযোগ্য সংলাপ শুরুর জন্য জেনারেল থান শ এবং প্রধানমন্ত্রী থিয়েন সিনকে চাপ দেবেন। নিপিধোতে নিবন্ধীকৃত রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি সু চি'র দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসির প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বান দেখা করবেন বলে জানান।