বিজ্ঞান প্রযুক্তি
স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসায় রক্তচাপের ওষুধ
এক ধরনের স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসায় লোসারটন নামে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণকারী একটি ওষুধ ব্যবহারের কথা ভাবছেন গবেষকরা৷
একদল মার্কিন গবেষক মঙ্গলবার একথা জানিয়ে বলেছেন, প্রায় ২০ শতাংশ পর্যন্ত স্তন ক্যান্সারের জন্য দায়ী একটি জিনকে প্রতিরোধ করার মাধ্যমে এ চিকিৎসা হতে পারে৷ তারা দেখেছেন, লোসারটন নামের রক্তচাপের ওষুধটি এ কাজ করতে পারে৷
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষকরা জানিয়েছেন, এজিটিআরওয়ান নামের জিনটির কারণে স্তনের স্বাভাবিক কোষগুলো ক্যান্সার কোষের মতো আচরণ করে৷লোসারটন জিনটির সক্রিয়তা বন্ধ করে দেয়৷ ইঁদুরের টিউমারে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, লোসারটন প্রয়োগের আট সপ্তাহের মধ্যে টিউমার ৩০ শতাংশ সংকুচিত হয়ে আসে৷
গবেষক দলের প্রধান ড. অরুল চিন্নায়ন এক বিবৃতিতে বলেন, বাজারে পাওয়া যায় এমন ওষুধ দিয়ে জিনটিকে আটকানো যাচ্ছে দেখে তারা বেশ উৎসাহবোধ করছেন৷
ওনকোমাইন নামের একটি তথ্যসম্ভার বিশ্লেষণ করে মানবদেহে ক্যান্সারেরর জন্য দায়ী জিন খুঁজেছেন অরুল ও তাঁর সহকর্মীরা৷ ওনকোমাইন হচ্ছে, এক সঙ্গে হাজার হাজার জিনের তুলনা বিশ্লেষণ করার একটি বিশেষ ডাটাবেজ৷
এগবেষণার জন্য তারা ৩২ হাজার জিনের আচরণ বিশ্লেষণ করেছেন৷ তাতে দেখা গেছে, এইচ ইআর টু নামের একটি জিন ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ স্তন ক্যান্সারের জন্য দায়ী৷ হারসেপটিন নামের থেরাপি দিয়ে এর চিকিৎসা হয়৷
১০ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত স্তন টিউমারের জন্য দায়ী আলোচিত জিনএজিটিআরওয়ান৷
অ্যামেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির হিসাব মতে, এবছর প্রায় দুই লাখ মার্কিন নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হবে৷ আশঙ্কা করা হচ্ছে, মৃত্যু হবে প্রায় ৪০ হাজারের৷
এক ধরনের স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসায় লোসারটন নামে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণকারী একটি ওষুধ ব্যবহারের কথা ভাবছেন গবেষকরা৷
একদল মার্কিন গবেষক মঙ্গলবার একথা জানিয়ে বলেছেন, প্রায় ২০ শতাংশ পর্যন্ত স্তন ক্যান্সারের জন্য দায়ী একটি জিনকে প্রতিরোধ করার মাধ্যমে এ চিকিৎসা হতে পারে৷ তারা দেখেছেন, লোসারটন নামের রক্তচাপের ওষুধটি এ কাজ করতে পারে৷
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষকরা জানিয়েছেন, এজিটিআরওয়ান নামের জিনটির কারণে স্তনের স্বাভাবিক কোষগুলো ক্যান্সার কোষের মতো আচরণ করে৷লোসারটন জিনটির সক্রিয়তা বন্ধ করে দেয়৷ ইঁদুরের টিউমারে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, লোসারটন প্রয়োগের আট সপ্তাহের মধ্যে টিউমার ৩০ শতাংশ সংকুচিত হয়ে আসে৷
গবেষক দলের প্রধান ড. অরুল চিন্নায়ন এক বিবৃতিতে বলেন, বাজারে পাওয়া যায় এমন ওষুধ দিয়ে জিনটিকে আটকানো যাচ্ছে দেখে তারা বেশ উৎসাহবোধ করছেন৷
ওনকোমাইন নামের একটি তথ্যসম্ভার বিশ্লেষণ করে মানবদেহে ক্যান্সারেরর জন্য দায়ী জিন খুঁজেছেন অরুল ও তাঁর সহকর্মীরা৷ ওনকোমাইন হচ্ছে, এক সঙ্গে হাজার হাজার জিনের তুলনা বিশ্লেষণ করার একটি বিশেষ ডাটাবেজ৷
এগবেষণার জন্য তারা ৩২ হাজার জিনের আচরণ বিশ্লেষণ করেছেন৷ তাতে দেখা গেছে, এইচ ইআর টু নামের একটি জিন ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ স্তন ক্যান্সারের জন্য দায়ী৷ হারসেপটিন নামের থেরাপি দিয়ে এর চিকিৎসা হয়৷
১০ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত স্তন টিউমারের জন্য দায়ী আলোচিত জিনএজিটিআরওয়ান৷
অ্যামেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির হিসাব মতে, এবছর প্রায় দুই লাখ মার্কিন নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হবে৷ আশঙ্কা করা হচ্ছে, মৃত্যু হবে প্রায় ৪০ হাজারের৷