ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে আনা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ রাত ১০টা ৪০ মিনিটি তার যমুনার বাসভবনে একটি খাম ও একটি ডাক টিকেটের উদ্বোধন করবেন।
বাংলাদেশ সময় আজ রাত ১১টায় ঘড়ির কাঁটা বসবে ১২টার ঘরে
ঢাকা থেকে ঘড়ির কাঁটা একঘন্টা এগিয়ে নিন। আজ রাত ১১টা বাজলে ঘড়ির কাঁটা এক ঘন্টা এগিয়ে ১২টা করে নিন। সরকার দিনের ’আলো সংরক্ষণ সময়’ ব্যবস্থা চালু করেছে। আজ রাত থেকেই এই নিয়ম শুরু হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাতে নতুন ডাক টিকিট অবমুক্তি করে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন। এখন থেকে গ্রিনিজ মিরিডিয়াম টাইম (জিএমটি)+৬ এর পরিবর্তে জিএমটি+৭ হবে।
রাত ১১টায় ঘড়ির কাঁটা পরিবর্তনের পর একমাত্র নামাজের সময় ছাড়া আর কোন কিছুই পরিবর্তন হবে না। আপনার ঘড়ির কাঁটা অনুযায়ীই সব কিছু হবে। সূর্যের আলোর সাথে মিল করে যেহেতু নামাজ পড়তে হয়, সেজন্য শুধু নামাজের সময়ের ক্ষেত্রেই পরিবর্তন হবে। প্রতি ওয়াক্ত নামাজের বর্তমান সময়ের সাথে একঘন্টা যোগ করে নিতে হবে। স্কুল, কলেজ, অফিস সব কিছু আগের মতই হবে। অফিস শুরু হবে সকাল ৯টায়।
ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে আনা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ রাত ১০টা ৪০ মিনিটি তার যমুনার বাসভবনে একটি খাম ও একটি ডাক টিকেটের উদ্বোধন করবেন। এসময় আনুষ্ঠানিকভাবে ঘড়ির কাঁটা ১১টার সময় ১২টা করা হবে। এছাড়া প্রত্যেক জেলায় জেলায় জেলা প্রশাসককে ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে নেয়ার কার্যক্রম ঠিকমতো চালু করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে নেয়ার পর শনিবার রোজাদারদের ক্ষেত্রে সেহরীর শেষ সময় হবে ৩টা ৩৮ মিনিট। ফজর শুরু হরে ৪টা ৪৪ মিনিট, সূর্যোদয় ৬টা ১১ মিনিট, দ্বিপ্রহর ১টা, জোহর ১টা ৩ মিনিট, আছর শুরু ৫টা ৪০ মিনিট, সূর্যাসত ৭টা ৪৯ মিনিট, ইফতার ও মাগরিব ৭টা ৫২ মিনিট এবং এশা শুরু হবে ৯টা ১৮ মিনিটে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১৯১৬ সালের ৩০ এপ্রিল রাত ১১টায় জার্মানী ও অস্ট্রিয়া ঘড়ির কাঁটা একঘন্টা এগিয়ে দিয়ে প্রথম দিনের আলোর সংরক্ষণ সময় (ডে লাইট সেভিং) প্রবর্তন করে। এর পরপরই ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যেমন ইতালী, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, ডেনমার্কে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। পৃথিবীর অনেক দেশ এ নিয়ম করে সন্ধ্যার সর্বোচ্চ চাহিদার সময়ে বিদ্যুতের চাহিদা ৫ শতাংশ কমিয়েছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো ছাড়াও দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ানসহ পৃথিবীর প্রায় ৭০টি দেশে এ ব্যবস্থা প্রচলিত আছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য ঘড়ির কাঁটা একঘন্টা এগিয়ে নিলে দিনের বেলা বেশি আলো পাওয়া যাবে অন্যদিকে এক ঘণ্টা বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। সারাদেশে সন্ধ্যায় (পিক আওয়ারে) বাতি জ্বালাতে ব্যয় হয় প্রায় ১২শ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। দিনের বেলা একঘন্টা বেশি ব্যবহার করা গেলে সন্ধ্যায় একঘন্টা কম বিদ্যুৎ ব্যয় হবে। ফলে লোডশেডিংও কম হবে। এতে প্রায় ৫ শতাংশ জ্বালানি, ২ দশমিক ৩৫ শতাংশ পিক জেনারেশন, ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস ও প্রায় আড়াইশ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে।
রাত ১১টায় ঘড়ির কাঁটা পরিবর্তনের পর একমাত্র নামাজের সময় ছাড়া আর কোন কিছুই পরিবর্তন হবে না। আপনার ঘড়ির কাঁটা অনুযায়ীই সব কিছু হবে। সূর্যের আলোর সাথে মিল করে যেহেতু নামাজ পড়তে হয়, সেজন্য শুধু নামাজের সময়ের ক্ষেত্রেই পরিবর্তন হবে। প্রতি ওয়াক্ত নামাজের বর্তমান সময়ের সাথে একঘন্টা যোগ করে নিতে হবে। স্কুল, কলেজ, অফিস সব কিছু আগের মতই হবে। অফিস শুরু হবে সকাল ৯টায়।
ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে আনা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ রাত ১০টা ৪০ মিনিটি তার যমুনার বাসভবনে একটি খাম ও একটি ডাক টিকেটের উদ্বোধন করবেন। এসময় আনুষ্ঠানিকভাবে ঘড়ির কাঁটা ১১টার সময় ১২টা করা হবে। এছাড়া প্রত্যেক জেলায় জেলায় জেলা প্রশাসককে ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে নেয়ার কার্যক্রম ঠিকমতো চালু করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে নেয়ার পর শনিবার রোজাদারদের ক্ষেত্রে সেহরীর শেষ সময় হবে ৩টা ৩৮ মিনিট। ফজর শুরু হরে ৪টা ৪৪ মিনিট, সূর্যোদয় ৬টা ১১ মিনিট, দ্বিপ্রহর ১টা, জোহর ১টা ৩ মিনিট, আছর শুরু ৫টা ৪০ মিনিট, সূর্যাসত ৭টা ৪৯ মিনিট, ইফতার ও মাগরিব ৭টা ৫২ মিনিট এবং এশা শুরু হবে ৯টা ১৮ মিনিটে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১৯১৬ সালের ৩০ এপ্রিল রাত ১১টায় জার্মানী ও অস্ট্রিয়া ঘড়ির কাঁটা একঘন্টা এগিয়ে দিয়ে প্রথম দিনের আলোর সংরক্ষণ সময় (ডে লাইট সেভিং) প্রবর্তন করে। এর পরপরই ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যেমন ইতালী, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, ডেনমার্কে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। পৃথিবীর অনেক দেশ এ নিয়ম করে সন্ধ্যার সর্বোচ্চ চাহিদার সময়ে বিদ্যুতের চাহিদা ৫ শতাংশ কমিয়েছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো ছাড়াও দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ানসহ পৃথিবীর প্রায় ৭০টি দেশে এ ব্যবস্থা প্রচলিত আছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য ঘড়ির কাঁটা একঘন্টা এগিয়ে নিলে দিনের বেলা বেশি আলো পাওয়া যাবে অন্যদিকে এক ঘণ্টা বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। সারাদেশে সন্ধ্যায় (পিক আওয়ারে) বাতি জ্বালাতে ব্যয় হয় প্রায় ১২শ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। দিনের বেলা একঘন্টা বেশি ব্যবহার করা গেলে সন্ধ্যায় একঘন্টা কম বিদ্যুৎ ব্যয় হবে। ফলে লোডশেডিংও কম হবে। এতে প্রায় ৫ শতাংশ জ্বালানি, ২ দশমিক ৩৫ শতাংশ পিক জেনারেশন, ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস ও প্রায় আড়াইশ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে।