ঘড়ির কাঁটা ১ ঘণ্টা এগিয়ে আসছে ১৯ জুন মধ্যরাতে
Day light Savings বা সূর্যের আলো বেশি ব্যবহারের জন্য এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে
গ্রীষ্মকালে দিনের আলো বেশি ব্যবহার এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য সরকার আগামী ১৯ জুন দিবাগত রাত ১২টা থেকে থেকে ঘড়ির কাঁটা এক ঘন্টা এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়৷
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এই সিদ্ধান্তের কথা জানান প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ৷ তিনি জানিয়েছেন, আগামী ১৯ জুন রাত ১২টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে৷ দিনের আলো সংরক্ষণ করে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ই এর লক্ষ্য৷
এর আগে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত দিনের আলো সংরক্ষণ বিষয়ক এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে তাদের মতামত পেশ করে৷ সেই মতামতের ভিত্তিতে সেখানে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়৷ ঐ সিদ্ধান্তের এই সিদ্ধান্তের চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য তা মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে পাঠানো হয়৷
বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে আনা হলে প্রায় ৫ শতাংশ জ্বালানি, সন্ধ্যায় ২ দশমিক ৩৫ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ৮০ লাখ ঘনফুট গ্যাস সাশ্রয় হবে৷ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘড়ির কাঁটা একঘন্টা এগিয়ে আনা হলে প্রায় আড়াইশ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে৷ জানা যায়, এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইতিমধ্যেই গত ৫ এপ্রিলের বৈঠকে ১৮টি মন্ত্রণালয়কে এ বিষয়ে মতামত দিতে বলা হয়েছিল৷ এর মধ্যে নীতিগতভাবে ঐকমত্য পোষণ করেছে ১৩ মন্ত্রণালয়৷ এগুলো হলো শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, শ্রম পরিদপ্তর, মজুরি বোর্ড, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন পরিদপ্তর, শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল, পরিকল্পনা বিভাগ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, শিল্প মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত পোষণ করেছে৷ তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর, আইন মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে না এনে অফিস সময় এগিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছে৷ এছাড়া সংস্থাপন, ধর্ম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় মৌখিকভাবে ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে আনার বিষয়ে মত দিয়েছে৷
১৯ জুন মধ্যরাত থেকে বাংলাদেশের ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা এগিয়ে আসছে
গ্রীষ্মকালে দিনের আলো বেশি ব্যবহার এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য সরকার আগামী ১৯ জুন দিবাগত রাত ১২টা থেকে থেকে ঘড়ির কাঁটা এক ঘন্টা এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়৷
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এই সিদ্ধান্তের কথা জানান প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ৷ তিনি জানিয়েছেন, আগামী ১৯ জুন রাত ১২টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে৷ দিনের আলো সংরক্ষণ করে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ই এর লক্ষ্য৷
এর আগে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত দিনের আলো সংরক্ষণ বিষয়ক এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে তাদের মতামত পেশ করে৷ সেই মতামতের ভিত্তিতে সেখানে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়৷ ঐ সিদ্ধান্তের এই সিদ্ধান্তের চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য তা মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে পাঠানো হয়৷
বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে আনা হলে প্রায় ৫ শতাংশ জ্বালানি, সন্ধ্যায় ২ দশমিক ৩৫ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ৮০ লাখ ঘনফুট গ্যাস সাশ্রয় হবে৷ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘড়ির কাঁটা একঘন্টা এগিয়ে আনা হলে প্রায় আড়াইশ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে৷ জানা যায়, এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইতিমধ্যেই গত ৫ এপ্রিলের বৈঠকে ১৮টি মন্ত্রণালয়কে এ বিষয়ে মতামত দিতে বলা হয়েছিল৷ এর মধ্যে নীতিগতভাবে ঐকমত্য পোষণ করেছে ১৩ মন্ত্রণালয়৷ এগুলো হলো শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, শ্রম পরিদপ্তর, মজুরি বোর্ড, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন পরিদপ্তর, শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল, পরিকল্পনা বিভাগ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, শিল্প মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত পোষণ করেছে৷ তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর, আইন মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে না এনে অফিস সময় এগিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছে৷ এছাড়া সংস্থাপন, ধর্ম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় মৌখিকভাবে ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে আনার বিষয়ে মত দিয়েছে৷