শেখ হাসিনা হত্যার ষড়যন্ত্র হয়েছিল হাওয়া ভবনে -নৌপরিবহন মন্ত্রী রাজবাড়ী প্রতিনিধি
শেখ হাসিনা হত্যার ষড়যন্ত্র হয়েছিল হাওয়া ভবনে -নৌপরিবহন মন্ত্রী
রাজবাড়ী প্রতিনিধি
নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, হাওয়া ভবনে বসেই শেখ হাসিনা হত্যার মূল ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। সেই হাওয়া ভবন এখন হাওয়ায় মিশে গেছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার পর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার জজ মিয়ার নাটক সাজিয়েছিল। আজ জোট সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর পুলিশের কাছে তোতা পাখির মতো সব বলে দিচ্ছে।তিনি বৃহস্পতিবার বিকালে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ আনসার ক্লাব ময়দানে উপজেলা শ্রমিক লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব বলেন।নৌ পরিবহনমন্ত্রী জেনারেল জিয়া ও বিএনপিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংসের জন্য অভিযুক্ত করে বলেন, জোট সরকারের শাসনামলে সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া, সংসদ সদস্য আহসানউলাহ মাস্টার, মমতাজ উদ্দিনসহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। দুর্নীতি করে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। সংসদের টাকা নিয়ে বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন নিজের বাড়ির বিদ্যুৎ ও গ্যাস বিল দিয়েছেন। সাবেক স্পিকার জমিরউদ্দিন সরকার চিকিৎসার নামে অবৈধভাবে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।তিনি দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে মংলা পোর্টকে আধুনিকায়ন, চট্টগ্রামের সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরির পরিকল্পনার কথা উলেস্নখ করেন। একই সঙ্গে মাওয়া ও দৌলতদিয়া পয়েন্টে পৃথক পদ্মা সেতু নির্মাণে বর্তমান সরকারের অঙ্গীকারের কথাও পুনর্ব্যক্ত করেন।শ্রমিক নেতা আবদুর রহমানের সভাপতিত্বে এ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সংক্রানত্ম সংসদীয় কমিটির সভাপতি আলহাজ কাজী কেরামত আলী, কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের সহসভাপতি শুকুর মাহাম্মুদ, দড়্গিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি হাসিবুল হাসান লাভলু, যশোরের ভূষণ ঘোষ, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রকিবুল ইসলাম পিন্টু, সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন হাবিব প্রমুখ বক্তৃতা করেন।দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে কাউন্সিলরদের ভোটে আবদুল মালেক সভাপতি ও আবদুল মতিন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
রাজবাড়ী প্রতিনিধি
নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, হাওয়া ভবনে বসেই শেখ হাসিনা হত্যার মূল ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। সেই হাওয়া ভবন এখন হাওয়ায় মিশে গেছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার পর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার জজ মিয়ার নাটক সাজিয়েছিল। আজ জোট সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর পুলিশের কাছে তোতা পাখির মতো সব বলে দিচ্ছে।তিনি বৃহস্পতিবার বিকালে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ আনসার ক্লাব ময়দানে উপজেলা শ্রমিক লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব বলেন।নৌ পরিবহনমন্ত্রী জেনারেল জিয়া ও বিএনপিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংসের জন্য অভিযুক্ত করে বলেন, জোট সরকারের শাসনামলে সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া, সংসদ সদস্য আহসানউলাহ মাস্টার, মমতাজ উদ্দিনসহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। দুর্নীতি করে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। সংসদের টাকা নিয়ে বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন নিজের বাড়ির বিদ্যুৎ ও গ্যাস বিল দিয়েছেন। সাবেক স্পিকার জমিরউদ্দিন সরকার চিকিৎসার নামে অবৈধভাবে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।তিনি দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে মংলা পোর্টকে আধুনিকায়ন, চট্টগ্রামের সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরির পরিকল্পনার কথা উলেস্নখ করেন। একই সঙ্গে মাওয়া ও দৌলতদিয়া পয়েন্টে পৃথক পদ্মা সেতু নির্মাণে বর্তমান সরকারের অঙ্গীকারের কথাও পুনর্ব্যক্ত করেন।শ্রমিক নেতা আবদুর রহমানের সভাপতিত্বে এ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সংক্রানত্ম সংসদীয় কমিটির সভাপতি আলহাজ কাজী কেরামত আলী, কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের সহসভাপতি শুকুর মাহাম্মুদ, দড়্গিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি হাসিবুল হাসান লাভলু, যশোরের ভূষণ ঘোষ, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রকিবুল ইসলাম পিন্টু, সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন হাবিব প্রমুখ বক্তৃতা করেন।দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে কাউন্সিলরদের ভোটে আবদুল মালেক সভাপতি ও আবদুল মতিন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।