বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন বুর্জ দুবাইয়ের উদ্বোধন

বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন বুর্জ দুবাইয়ের উদ্বোধন
দুবাই সোমবার উদ্বোধন করেছে বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন ’বুর্জ দুবাই। ২০০তলা বিশিষ্ট এ টাওয়ারের উচ্চতা ৮০০মিটার। সব রেকর্ড ছাড়িয়ে আত্মপ্রকাশ করার মধ্য দিয়ে দুবাই শহরের মর্যাদা বাড়িয়ে দিল বুর্জ দুবাই। বুর্জ দুবাইয়ের নির্মাতা ইমার প্রোপার্টিস পিজেএসসি ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ২০০৪ সাল থেকে ভবনটির নির্মাণকাজ শুরু করে। তবে ভবনটির সঠিক উচ্চতা এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। বুর্জ দুবাইয়ের ২০০ তলার মধ্যে ১৬৫টি বাসযোগ্য বলে জানিয়েছেন এর চেয়ারম্যান। ২০০৪ সালে নির্মাণকাজ শুরুর ১, ৩২৫ দিন পর ভবনটি উদ্বোধন করা হল। টাওয়াটির কাঠামোর ৩৩০,০০০ কিউবিক মিটার কংক্রীট, ৩৯,০০০ মিটার স্টিল, ১০৩,০০০ স্কয়ার মিটার কাঁচ এবং ১৫,৫০০০ স্কয়ার মিটার স্টেইনলেস স্টীলের তৈরি। ওজন ৫০০,০০০ টন। মোট আয়তন ৫ দশমিক ৬৭ মিলিয়ন স্কয়ার ফিট। এর মধ্যে আবাসিক এলাকা ১ দশমিক ৮৫ মিলিয়ন স্কয়ার ফিট। আর ৩০০,০০০ স্কয়ার ফিট অফিস এলাকা। এছাড়াও এতে আছে সুইমিং পুল, পর্যবেক্ষণ ডেক, রেস্টুরেন্ট এবং বিলাসবহুল হোটেলও।


৩৮ বছর ধরে সংরক্ষিত

বঙ্গবন্ধুর স্বাক্ষরিত চেক

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের হাতের লেখা একটি চেক নিয়ে জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরাল গ্রামের মরহুম সেকান্দার আলী সেরনিয়াবাতের পরিবারে ৩৮ বছর ধরে নীরব কান্না চলছে। বর্তমানে এই স্মৃতিটুকু তার ছোট ছেলে রাজীব সেরনিয়াবাতের কাছে সংরড়্গিত রয়েছে। তারা এদিকে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি যাদুঘরে নিয়ে সংরড়্গণের দাবি জানিয়েছে।সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন ত্রাণ তহবিল থেকে আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরাল গ্রামের কৃষক সেকান্দার আলী সেরনিয়াবাতকে ৩ হাজার টাকার অনুদানের চেক দেন। চেকটি বঙ্গবন্ধুর নিজ হাতে স্বাড়্গরিত। চেকটিতে উলেস্নখ রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল। সোনালী ব্যাংক স'ানীয় কার্যালয়, ঢাকা। একাউন্ট নং-৪৬৯৩। চেকটি গ্রাহকের হাতে পৌঁছে জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তায়। চেক পাওয়ার পর গ্রাহক টাকা কালেকশনের জন্য সেটি তৎকালীন অগ্রণী ব্যাংক গৌরনদী শাখায় জমা দেন। কিছুদিন পর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ঘাতকদের হাতে শহীদ হন। শেখ মুজিব শহীদ হওয়ার কয়েক দিন পর গ্রাহক ব্যাংকে যোগাযোগ করলে ব্যাংক কর্তৃপড়্গ তাকে জানিয়ে দেন, বঙ্গবন্ধু নেই টাকাও নেই। গ্রাহক তখন কোনো প্রতিবাদ না করে ভারাক্রান- মন নিয়ে ঘরে ফিরে চেকটি সংরড়্গণ করে রাখেন।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চেকের গ্রাহক ছিলেন বঙ্গন্ধুর ভক্ত। তিনি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সরাসরি পরিচিতও ছিলেন। সেকান্দার আলী সেরনিয়াবাত কয়েক বছর আগে মার যান। মৃত্যুর আগে তিনি তার ছোট ছেলে রাজীব সেরনিয়াবাতের কাছে চেকটি দিয়ে তা বঙ্গবন্ধু স্মৃতি যাদুঘরে সংরড়্গণ করতে বলেছেন।

Popular posts from this blog

THE CONSTITUTION OF THE BANGLADESH AWAMI LEAGUE

ইতিহাসবন্ধনী

Justice order of the day