দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী সুইজারল্যান্ডের লওসেনের অলিম্পিক যাদুঘর পরিদর্শন করেন। লওসেনের অলিম্পিক যাদুঘরের পরিচালক গেব ফোসিস প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে যাদুঘরে স্বাগত জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবেলায় সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা কামনা করেছেন। তিনি সুইজারল্যান্ডের ফেডারেল এবং ক্যান্টন সিস্টেম সম্পর্কে এক ব্রিফিংয়ে যোগদান কালে সুইজারল্যান্ডের কাছে এই সহায়তা কামনা করেন। স্থানীয় এক হোটেলে সুইস ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন (এসডিসি) ব্রিফিংয়ে আয়োজিত ভেউডের স্টেট কাউন্সিলর ও অভ্যনতরীণ ক্যান্টনাল ডিপার্টমেন্টের প্রধান ফিলিপ লিউবা, রাষ্ট্রদূত মার্টিন ডাহিনডেন এবং এসডিসি ডাইরেক্টর জেনারেল প্রধানমন্ত্রীকে সুইস ফেডারেল এবং ক্যান্টন সিস্টেম সম্পর্কে অবহিত করেন।
শেখ হাসিনা বলেছেন জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট প্রাকৃতিক বিপর্যয় সম্পর্কে তাঁর সরকার সম্পূর্ণভাবে সচেতন। তাঁর সরকার দেশের জনগণকে এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের হাত থেকে রা করার জন্য ইতোমধ্যেই বিভিন্ন পদপে গ্রহণ করেছে। উন্নয়ন কর্মসূচি বাচ্চবায়নে বাংলাদেশ সুইজারল্যান্ডসহ আনতর্জাতিক বন্ধুদেশের কাছ থেকে সহায়তা কামনা করে। শেখ হাসিনা বন্ধুপ্রতীম দেশ সুইজারল্যান্ডের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরো দৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ প্রসঙ্গে তিনি ১৯৭৩ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুইজারল্যান্ড সফরের কথা উল্নেখ করে বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে প্রাচ্যের সুইজারল্যান্ড বানানোর স্বপ্ন দেখছিলেন। কিন্তু ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশে অগণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা চালু করে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে জোরদার করা এবং উৎপাদনশীল কর্মকান্ডে এসডিসি’র অবদানের জন্য প্রশংসা করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডা. দীপু মনি, বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, রাষ্ট্রদূত এম জিয়াউদ্দিন, পররাষ্ট্র সচিব মোহামমদ মিজারুল কায়েস এবং রাষ্ট্রদূত মোঃ আবদুল হান্নান এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী সুইজারল্যান্ডের লওসেনের অলিম্পিক যাদুঘর পরিদর্শন করেন। লওসেনের অলিম্পিক যাদুঘরের পরিচালক গেব ফোসিস প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে যাদুঘরে স্বাগত জানান। পরে তিনি ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধ চাতুউ ডি সিলন পরিদর্শন করেন এবং পরিদর্শন বইতে স্বার করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেনেভায় তৃতীয় বিশ্ব জলবায়ু সমেমলনে যোগ দেয়ার জন্য গত মঙ্গলবার জেনেভায় পৌঁছেছেন। তিনি আজ এই সমেমলনে ভাষণ দিবেন।
শেখ হাসিনা বলেছেন জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট প্রাকৃতিক বিপর্যয় সম্পর্কে তাঁর সরকার সম্পূর্ণভাবে সচেতন। তাঁর সরকার দেশের জনগণকে এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের হাত থেকে রা করার জন্য ইতোমধ্যেই বিভিন্ন পদপে গ্রহণ করেছে। উন্নয়ন কর্মসূচি বাচ্চবায়নে বাংলাদেশ সুইজারল্যান্ডসহ আনতর্জাতিক বন্ধুদেশের কাছ থেকে সহায়তা কামনা করে। শেখ হাসিনা বন্ধুপ্রতীম দেশ সুইজারল্যান্ডের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরো দৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ প্রসঙ্গে তিনি ১৯৭৩ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুইজারল্যান্ড সফরের কথা উল্নেখ করে বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে প্রাচ্যের সুইজারল্যান্ড বানানোর স্বপ্ন দেখছিলেন। কিন্তু ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশে অগণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা চালু করে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে জোরদার করা এবং উৎপাদনশীল কর্মকান্ডে এসডিসি’র অবদানের জন্য প্রশংসা করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডা. দীপু মনি, বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, রাষ্ট্রদূত এম জিয়াউদ্দিন, পররাষ্ট্র সচিব মোহামমদ মিজারুল কায়েস এবং রাষ্ট্রদূত মোঃ আবদুল হান্নান এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী সুইজারল্যান্ডের লওসেনের অলিম্পিক যাদুঘর পরিদর্শন করেন। লওসেনের অলিম্পিক যাদুঘরের পরিচালক গেব ফোসিস প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে যাদুঘরে স্বাগত জানান। পরে তিনি ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধ চাতুউ ডি সিলন পরিদর্শন করেন এবং পরিদর্শন বইতে স্বার করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেনেভায় তৃতীয় বিশ্ব জলবায়ু সমেমলনে যোগ দেয়ার জন্য গত মঙ্গলবার জেনেভায় পৌঁছেছেন। তিনি আজ এই সমেমলনে ভাষণ দিবেন।
স্মৃতির এলবামে বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু সিনেটর কেনেডির সাথে শেখ হাসিনা
এনা, নিউইয়র্ক থেকে ২১ বছর আগে ওয়াশিংটন ডিসিতে ক্যাপিটল হিলে সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডির সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন বর্তমানের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৮৮ সালের ৮ মে তারিখে এ সাক্ষাতের সময় সিনেটর কেনেডি শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন, ‘আমি আপনার পিতাকে জানতাম। তিনি ছিলেন গণতন্ত্রের একজন শক্তিশালী রক্ষক।’ এ সময় সিনেটর কেনেডি মুক্তিযুদ্ধের সময় শরনার্থী শিবির পরিদর্শন ও সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ ভ্রমণের স্মৃতিচারণ করেন। সিনেটর কেনেডি সেদিন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সাফল্য কামনা করে বলেছিলেন যে, সুযোগ পেলেই তিনি বাংলাদেশের জন্যে কাজ করবেন।উল্লেখ্য যে, সে সময় বাংলাদেশে এরশাদের শাসন চলছিল। আরো উল্লেখ্য যে, সিনেটর কেনেডির সাথে শেখ হাসিনার ঐ সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেছিলেন প্রবাসী সাংবাদিক ও ডেমক্র্যাটিক পার্টির সংগঠক ওয়াহেদ হোসেনী এবং বঙ্গবন্ধুর একানত সচিব নূরল ইসলাম অনু। বার্তা সংস্থা এনাকে ছবিটি দিয়েছেন ম্যারিল্যান্ড প্রবাসী ওয়াহেদ হোসেনী।