সংবিধানে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে : রয়েছে ‘বিসমিলস্নাহির রাহমানির রাহিম’ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলামও
সংবিধানে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে : রয়েছে ‘বিসমিলস্নাহির রাহমানির রাহিম’ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলামও কাগজ প্রতিবেদক : পুনর্মুদ্রিত সংবিধানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতা ঘোষণাপত্রও সংবিধানে সংযুক্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি ‘বিসমিলস্নাহির রাহমানির রাহিম’ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলামও রয়েছে পুনর্মুদ্রিত সংবিধানে।
এ ছাড়া ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতা ঘোষণাপত্রও সংবিধানে সংযুক্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি ‘বিসমিলস্নাহির রাহমানির রাহিম’ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলামও রয়েছে পুনর্মুদ্রিত সংবিধানে।
গতকাল সোমবার আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ এ কথা জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য সংস্থা ইউএসএইডের বিশেষ দূত জেমস মিকেলের সঙ্গে এক বৈঠকের পর আইনমন্ত্রী তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। আইনমন্ত্রী বলেন, উচ্চ আদালতের রায়ের ভিত্তিতেই সংবিধানে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার শফিক বলেন, ৫ম সংশোধনীর যেসব অনুচ্ছেদ বাতিল করতে বলা হয়েছে সেগুলো নতুন মুদ্রিত সংবিধান থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানের যেসব অনুচ্ছেদ অন্তর্ভুক্ত করতে বলা হয়েছে সেগুলো অন্তর্ভুক্ত করেই সংবিধান ছাপানো হয়েছে। সীমিত আকারে এ সংবিধানের কপি ছাপানো হয়েছে। এর আলোকেই এখন রাষ্ট্র পরিচালিত হবে বলে জানান আইনমন্ত্রী। আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানের জাতীয় চার মূলনীতিসহ অধিকাংশ অনুচ্ছেদ পুনর্বহাল হয়েছে নতুন সংবিধানে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার যে ডাক দিয়েছেন তা এবারই প্রথমবারের মতো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া মুজিবনগর সরকারের গৃহীত ঘোষণাপত্রও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
ইউএসএইডের দূতের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, আমাদের মধ্যে বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা, মামলাজট ও মামলা ব্যবস্থাপনা নিয়ে কথা হয়েছে। এ ছাড়া নিম্ন আদালতে বিচারক সংকট নিয়েও আলোচনা হয়েছে। পাশাপশি বিচার কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে নিম্ন আদালতে ২০০ বিচারক নিয়োগ হওয়াসহ আরো ২০০ বিচারক নিয়োগ-প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছি।
আইনমন্ত্রী বলেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সরকার কী কী পদৰেপ নিয়েছে তা জেমস জানতে চেয়েছেন। আমরা তাকে জানিয়েছি, বাংলাদেশ সরকার সুশাসন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সবসময় সচেতন। সুশাসন প্রতিষ্ঠার সঙ্গে বাংলাদেশের অবস্থান ও মর্যাদা জড়িত। আর দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা
হলে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত হবেন বলে মনে করে সরকার।
ব্যারিস্টার শফিক জানান, মুদ্রিত সংবিধানের এ কপি সংবিধান সংশোধন সংক্রান্ত বিশেষ কমিটির কাছে উপস্থাপন করা হবে এবং তারাই সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ বহাল রাখবেন এবং কোন অনুচ্ছেদ বাদ দেবেন তা সুপারিশ করবেন। সে সুপারিশের আলোকেই সংশোধনী সংসদে পাস হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিসমিলস্নাহ’ ও ‘ধর্মনিরপেৰতা’ সাংঘর্ষিক (কনফ্লিক্টিভ) কিছু হবে বলে মনে হয় না। তবে এ বিষয়ে সংবিধান সংশোধন কমিটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা কেবল আদালতের রায় বাস্তবায়ন করেছি। এর মাধ্যমে সংবিধানের মূল চারটি স্তম্ভ আবার সংবিধানে ফিরে আসছে বলে জানান আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক।
যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য সংস্থা ইউএসএইডের বিশেষ দূত জেমস মিকেলের সঙ্গে এক বৈঠকের পর আইনমন্ত্রী তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। আইনমন্ত্রী বলেন, উচ্চ আদালতের রায়ের ভিত্তিতেই সংবিধানে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার শফিক বলেন, ৫ম সংশোধনীর যেসব অনুচ্ছেদ বাতিল করতে বলা হয়েছে সেগুলো নতুন মুদ্রিত সংবিধান থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানের যেসব অনুচ্ছেদ অন্তর্ভুক্ত করতে বলা হয়েছে সেগুলো অন্তর্ভুক্ত করেই সংবিধান ছাপানো হয়েছে। সীমিত আকারে এ সংবিধানের কপি ছাপানো হয়েছে। এর আলোকেই এখন রাষ্ট্র পরিচালিত হবে বলে জানান আইনমন্ত্রী। আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানের জাতীয় চার মূলনীতিসহ অধিকাংশ অনুচ্ছেদ পুনর্বহাল হয়েছে নতুন সংবিধানে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার যে ডাক দিয়েছেন তা এবারই প্রথমবারের মতো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া মুজিবনগর সরকারের গৃহীত ঘোষণাপত্রও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
ইউএসএইডের দূতের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, আমাদের মধ্যে বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা, মামলাজট ও মামলা ব্যবস্থাপনা নিয়ে কথা হয়েছে। এ ছাড়া নিম্ন আদালতে বিচারক সংকট নিয়েও আলোচনা হয়েছে। পাশাপশি বিচার কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে নিম্ন আদালতে ২০০ বিচারক নিয়োগ হওয়াসহ আরো ২০০ বিচারক নিয়োগ-প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছি।
আইনমন্ত্রী বলেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সরকার কী কী পদৰেপ নিয়েছে তা জেমস জানতে চেয়েছেন। আমরা তাকে জানিয়েছি, বাংলাদেশ সরকার সুশাসন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সবসময় সচেতন। সুশাসন প্রতিষ্ঠার সঙ্গে বাংলাদেশের অবস্থান ও মর্যাদা জড়িত। আর দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা
হলে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত হবেন বলে মনে করে সরকার।
ব্যারিস্টার শফিক জানান, মুদ্রিত সংবিধানের এ কপি সংবিধান সংশোধন সংক্রান্ত বিশেষ কমিটির কাছে উপস্থাপন করা হবে এবং তারাই সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ বহাল রাখবেন এবং কোন অনুচ্ছেদ বাদ দেবেন তা সুপারিশ করবেন। সে সুপারিশের আলোকেই সংশোধনী সংসদে পাস হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিসমিলস্নাহ’ ও ‘ধর্মনিরপেৰতা’ সাংঘর্ষিক (কনফ্লিক্টিভ) কিছু হবে বলে মনে হয় না। তবে এ বিষয়ে সংবিধান সংশোধন কমিটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা কেবল আদালতের রায় বাস্তবায়ন করেছি। এর মাধ্যমে সংবিধানের মূল চারটি স্তম্ভ আবার সংবিধানে ফিরে আসছে বলে জানান আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক।