****যুদ্ধাপরাধ ::: দালাল আইনে বন্দির তালিকা মন্ত্রণালয়ে******৫৫৫ দালালের তালিকা******
****যুদ্ধাপরাধ ::: দালাল আইনে বন্দির তালিকা মন্ত্রণালয়ে******৫৫৫ দালালের তালিকা******
১৯৭২ সালে দালাল আইনের আওতায় গ্রেপ্তার হয়ে যারা কারাগারে ছিল, তাদের নাম-ঠিকানা খুঁজে বের করা হচ্ছে। এরই মধ্যে এ রকম ৭৭৫ জন যুদ্ধাপরাধীর নাম-ঠিকানা পাওয়া গেছে। সেগুলো কারা কর্তৃপক্ষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েও দিয়েছে।সূত্র জানায়, ওই সময় দেশে মোট ২৩ টি কারাগার ছিল। এর মধ্যে চারটি ছিল কেন্দ্রীয় কারাগার, বাকি ১৯টি জেলা করাগার। মূলত এই ২৩টি কারাগারেই সে সময় রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ প্রায় ৩৭ হাজার যুদ্ধাপরাধীকে বন্দি করা হয়েছিল। তবে তাদের অধিকাংশই ছিল জেলা (বৃহত্তর জেলা) কারাগারগুলোতে।এখন পর্যন্ত আটটি কারাগারে বন্দি করে রাখাদের মধ্য থেকে ওই ৭৭৫ জনের নাম-ঠিকানা জোগাড় করেছে কারা কর্তৃপক্ষ।
যথেষ্ট কাগজপত্রের অভাবে বাকি কারাগারগুলোর তালিকা এখনো পাওয়া যায়নি।তবে কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম খান কালের কণ্ঠকে বলেন, বাকি কারাগারগুলোতে থাকা যুদ্ধাপরাধের আসামিদের নামও খুঁজে বের করার চেষ্টা অব্যাহত আছে।ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কারা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কারা সদর দপ্তর থেকে ২০১০ সালের জুন মাসে তাঁরা নির্দেশ পান ১৯৭২ সালে দালাল আইনে আটক বন্দিদের তালিকা খুঁজে বের করার। এ নির্দেশের পর তাঁরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব্ব দিয়ে ওই তালিকা খোঁজা শুরু করেন। কিন্তু এই কারাগারে সে রকম কোনো রেকর্ড খুঁজে পাওয়া যায়নি। সেই বিষয়টি তাঁরা সদর দপ্তরে লিখে জানিয়েছেন। তবে তিনি বলেন, এখনো নানাভাবে খোঁজার চেষ্টা চলছে। পাওয়া গেলে সদর দপ্তরে তালিকা পাঠানো হবে।কারা সূত্রে জানা যায়, এ পর্যন্ত বাহাত্তরের দালাল আইনে বন্দি যে ৭৭৫ জনের নাম-ঠিকানা পাওয়া গেছে, তাদের মধ্যেরাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের ৩০৯ জন,নওগাঁ কারাগারের ২৮৬ জন,পাবনা কারাগারের ১০,কুমিল্লা কারাগারের ৮৩,পটুয়াখালী কারাগারের ৮,ময়মনসিংহ কারাগারের ২৪,জামালপুর কারাগারের ৩২মুন্সীগঞ্জ কারাগারের ২৩ জন।***এসব নাম পাওয়ার পর গত বছর জুলাই মাসে কারা সদর দপ্তর থেকে ওই তালিকা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।****একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নির্বাহী সভাপতি বিশিষ্ট লেখক-সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে সহযোগিতার দায়ে রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ স্বাধীনতাবিরোধী বিভিন্ন বাহিনীর প্রায় ৩৭ হাজার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।
*****১৯৭২ সালে দালাল আইন প্রণয়ন করা হয়। তবে বঙ্গবন্ধুর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পর দালাল আইনে আটক ২৬ হাজার কারাবন্দি মুক্তি পায়। আর হত্যা, ধর্ষণ, হত্যাচেষ্টা, অগি্নসংযোগ, নির্যাতনসহ ১৮টি অপরাধের সঙ্গে জড়িত বাকি ১১ হাজার বন্দি ওই সাধারণ ক্ষমার আওতায় না আসায় তারা সে সময় মুক্তি পায়নি। পরে তাদের বিচারের জন্য ৭৩টি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। ওইসব ট্রাইব্যুনালে কিছু আসামির বিচার সম্পন্ন হয়।এর মধ্যে ৭৫২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তিও দেওয়া হয়েছিল। বাকিদের বিচার চলছিল। পরে তৎকালীন প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক জিয়াউর রহমান ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর দালাল আইন বাতিল করে দিলে বিচার হওয়া ও বিচারাধীন সব আসামিই মুক্তি পেয়ে যায়।
****একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির পুস্তিকা 'যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বানচালের ষড়যন্ত্র :****সরকার ও নাগরিক সমাজের করণীয়' থেকে জানা যায়, ১৯৭৫ সালে দালাল আইন বাতিল হলেও ১৯৭৩-এর আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনটি বহাল আছে। এই আইনের আওতায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হওয়া সম্ভব।
****সূত্র জানায়, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর নতুন করে যুদ্ধাপরাধের বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয়। এরই অংশ হিসেবে গত বছর ২৫ মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। পরে দালাল আইনে বন্দিদের নাম-ঠিকানা খুঁজে বের করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়। কারা অধিদপ্তর থেকে সেই নির্দেশনা পাঠানো হয় দেশের সব কটি কারাগারে।
*****বর্তমানে দেশে ৬৮টি কারাগার থাকলেও ওই সময় বৃহত্তর জেলাগুলোতে একটি করে কারাগার ছিল।
*****একটি কারাগারের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জেলার বলেন, 'হেড কোয়ার্টারের নির্দেশ পাওয়ার পরই আমরা কাজ শুরু করে দেই। কিন্তু কাগজপত্র পাওয়া বেশ কষ্টকর। অনেক খুঁজে যাদের নাম পেয়েছি তা পাঠিয়ে দিয়েছি সদর দপ্তরে।'***কারা মহাপরিদর্শক মো. আশরাফুল ইসলাম খান বলেন, 'মন্ত্রণালয় দালাল আইনে বন্দিদের নাম-ঠিকানা চাওয়ার পর আমরা যদ্দূর পারি কালেক্ট করে মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। আরো পাওয়া যায় কি না তার চেষ্টা চলছে।'
******যাদের তালিকা পাওয়া গেছে তাদের যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন শাহরিয়ার কবির। তিনি বলেন, 'বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লাহ কায়সারকে হত্যার অভিযোগে ১৯৭২ সালে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন ঢাকা সিটি আমির ও একাত্তরে আলবদর বাহিনীর নেতা খালেক মজুমদারকে সাত বছর কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। দালাল আইনের সীমাবদ্ধতার কারণে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যায়নি। আমি মনে করি, এখন যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে তার বিচার হওয়া দরকার।
'*****একজন সাবেক কারা কর্মকর্তা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পর হাজার হাজার রাজাকারকে ফৌজদারি আইনে গ্রেপ্তার করে কারাগারে রাখা হয়েছিল। পরে তাদের দালাল আইনে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই আইনে বিচারও হয় অনেকের। অনেকে সাজাও পায়। তিনি বলেন, ১৯৭৪ সালে একটি অর্ডার হয়_যেসব রাজাকার সাজার অর্ধেক ভোগ করেছে, তাদেরকে মুক্তি দেওয়া হোক। এভাবে ১৯৭৪ সালের মার্চ মাসে অনেকে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে চলে যায়।*****কারা সূত্র জানায়, ওই সময় দেশে যে ২৩টি কারাগার ছিল, তার মধ্যে ঢাকা, কুমিল্লা, রাজশাহী ও যশোরে চারটি কেন্দ্রীয় ও বাকি ১৯টি ছিল জেলা কারাগার। মহকুমাগুলোতেও কিছু সাব-জেল ছিল। তবে যুদ্ধাপরাধীদের জেলা কারাগারগুলোতেই বেশি রাখা হয়েছিল।
*********************************************************************৫৫৫ দালালের তালিকা***********************************************************************
আলাউদ্দিন, বাবা : আলী হোসেন, কাতলী, নেত্রকোনা; আবদুর রশীদ, বাবা : জান্নাত আলী, খতিব নগোয়া নেত্রকোনা; মকবুল হোসেন, বাবা : আহমদ আলী, নেত্রকোনা; মতিউর রহমান, বাবা : বশির উদ্দিন খান, নেত্রকোনা; কালা চান, বাবা : আবুল হোসেন, পূর্বধলা, নেত্রকোনা; শেখ সুবেদ আলী, বাবা : হামিদ, জারিয়া, পূর্বধলা, নেত্রকোনা; সৈয়দ নজর আলী, বাবা : সৈয়দ আখতার, ৮৮/এ ব্রাহ্মপল্লী ময়মনসিংহ; হাছেন আলী, বাবা : আবদুল আজিজ, প্রাবঞ্জ, কিশোরগঞ্জ; আইয়ুব আলী, আলিয়াবাদ, গোলামবাড়ী, বাজিতপুর কিশোরগঞ্জ; আব্বাস আলী, বাবা : তফাতুল্লা, গোপালপুর, দেওয়ানগঞ্জ, জামালপুর; নজরুল ইসলাম, দশাইর হাট, হিমনগর, তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ; আবুল হোসেন, বাবা : পাষাণ প্রামাণিক, বেলাবাড়ী, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ; ওয়াহেদ আলী পরামাণিক, বাবা : নওশের পরামাণিক, কুমারপাড়া, তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ; জয়নাল, বাবা : আকবর আলী, আমসারা, তাড়াশ; মোকসেদ আলী সরদার, বাবা : মোবারক সরদার, বাশতুল, তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ; রশিদ আহমেদ, বাবা : নূর আহমেদ, চায়ের তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া; ওয়ালিউর রহমান, বাবা : কাবিল, নাটাই, ব্রাহ্মণবাড়িয়া; আবুল মোতালেব, বাবা : নূরুজ্জামান, পরানপুর, লাকসাম, কুমিল্লা; নূরুল হুদা, বাবা : আবুল হোসেন, হাকিমপুর, ছাগলনাইয়া, ফেনী; তোফাজ্জল হোসেন, বাবা : আসর আলী, মজলিসপুর, ফেনী; শামসু উদ্দিন, বাবা : ফজলু করিম, চানবাড়ী বাউফল, পটুয়াখালী; হাশেম হাওলাদার বড়পাশা বাকেরগঞ্জ বরিশাল; এম এ হালিম চৌধুরী, বাবা : তমিজ উদ্দিন, বানারীপাড়া বরিশাল; খলিলুর রহমান, বাবা : মালেক মিয়া, মাদারতলী, পটুয়াখালী; আবদুল আজিজ, বাবা : হাতেম আলী, শৌলা, লোহালিয়া, পটুয়াখালী;জামাল উদ্দিন, বাবা : মনসুর আলী, কালীগঞ্জ, জামালপুর; মফিজ উদ্দিন, বাবা : ওসমান গনি, বকশীগঞ্জ, জামালপুর; নূর ইসলাম, বাবা : ইমান আলী, মানিকচর, দেওয়ানগঞ্জ, জামালপুর; জয়নাল আবেদীন, বাবা : মুদারব হাই, তেলীপাড়া, শ্রীবর্দী, শেরপুর; জিয়াবর আলী খান, বাবা : নায়েব আলী, সূর্যদি, শেরপুর;রুস্তম আলী হালদার, বাবা : আরব আলী, দীঘির পাড় টঙ্গিবাড়ী, মুন্সীগঞ্জ; এ কে এম ফারুক ওরফে বাবুল, বাবা : কাদের শেখ, শামুরবাড়ী লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ; কাজী নিজাম উদ্দিন, ১৮/২৩ গোপালঘাট সিরাজদিখান, মুন্সীগঞ্জ; আনোয়ার হোসেন ওরফে আইন উদ্দিন মোল্লা, বাবা : নওয়াব আলী মিয়া, হাট লক্ষ্মীগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ;দবির উদ্দিন, বাবা : সাহাবুদ্দিন, বড়বিহানলী, বাগমারা, রাজশাহী; ইয়ার মোহাম্মদ, বাবা : আছির উদ্দিন খান, শালজোড়, পাশুড়িয়া, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুল জব্বার, বাবা : বাল্লক পাইক, কয়ামাজমপুর, তাহেরপুর, দুর্গাপুর, রাজশাহী; গোলাম মোরতজা, বাবা : হাজী মনির উদ্দিন, হাজেরা পুকুর, ঘোড়ামারা, পবা, রাজশাহী; আমিনুল ইসলাম, বাবা : মোহাম্মদ আলী ওরফে আহাম্মদ আলী, হাজেরা পুকুর, ঘোড়ামারা, পবা, রাজশাহী; গিয়াস উদ্দিন মণ্ডল, বাবা : সোলাইমান মণ্ডল, মেহেরচণ্ডী, মেহেরচণ্ডী, পবা, রাজশাহী;মোসলেম আলী, বাবা : আলীম উদ্দিন, নখপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; কাশেম আলী, বাবা : লিখন প্রামাণিক, নখপাড়া, বীরগাছা, বাগমারা, রাজশাহী; বেনজীর আহমেদ, বাবা : মোহাম্মদ আলী, মনাকষা, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আলী হোসেন, বাবা : আবদুল আজিজ, হাটনওগাঁ, নওগাঁ; আবদুস ছাত্তার, বাবা : রসুল মোহাম্মদ, হাটনওগাঁ, নওগাঁ; আবদুর রাজ্জাক, বাবা : গোলাম রসুল, হাটনওগাঁ, নওগাঁ; আবদুর রশিদ, বাবা : আবদুল জলিল, হাটনওগাঁ, নওগাঁ; আবদুল মজিদ, বাবা : আবদুর রহিম, সৈয়দপুর, রংপুর; খলিল শেখ, বাবা : বজলু শেখ, নিয়ামতপুর, নওগাঁ; সুকুর উল্লাহ, বাবা : মুংরু, আদমদীঘি, বগুড়া; আদম আলী ওরফে সফি উদ্দিন, বাবা : সুরাত আলী, মোহাদেবপুর, নওগাঁ; মো. হাদিস, বাবা : আলাল হোসেন, বোয়ালিয়াপাড়া, সুলতানাবাদ, বোয়ালিয়া, রাজশাহী; আহাদ আলী, বাবা : আবদুল প্রামাণিক, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; সলু প্রামাণিক, বাবা : বাটীলা প্রামাণিক, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; আমিন ফৌজদার, হেঙ্গল ফৌজদার, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; মশরতুল্লাহ মণ্ডল, বাবা : দশরথ মণ্ডল, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; আবু শাহা, বাবা : মঙ্গল শাহা, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; মোসলেম উদ্দিন, বাবা : জোমন উদ্দিন, সাজুরিয়া, বাগমারা, রাজশাহী; ইয়াদ আলী, বাবা : ইছাক আলী, খালিশপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; কাশেম আলী কবিরাজ, বাবা : ইমান আলী কবিরাজ, খালিশপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; এম এ মজিদ, বাবা : জামাল উদ্দিন, উত্তর সাজুরিয়া, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুর রহমান, বাবা : দবির প্রামাণিক, শ্যামপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; কালাম বেপারী, বাবা : ইউসুফ আলী, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুল বাকী, বাবা : আবদুর রহমান, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; আনিছ, বাবা : হাজী নীলমন মণ্ডল, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; কাশেম, বাবা : ফজু সরদার, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; জসিম উদ্দিন, বাবা : বশির উল্লাহ, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; মজিবর রহমান, বাবা : তাছির উদ্দিন, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; আনিসুর রহমান, বাবা : দবির উদ্দিন, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; মজের উদ্দিন প্রামাণিক, বাবা : হযরত আলী, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; জসিম উদ্দিন, বাবা : ডামন মণ্ডল, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; ইয়ার আলী, বাবা : বোদা মোল্লা, গোবিন্দপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; আক্কাছ আলী, বাবা : গরিব উল্লাহ, গোবিন্দপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; সুজন তালুকদার, বাবা : ভজন তালুকদার, গোবিন্দপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; আফছার আলী, বাবা : বশির সরদার, দেওপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; আনছার আলী, বাবা : বশির সরদার, দেওপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; ইব্রাহিম প্রামাণিক, বাবা : ইউসুফ উদ্দিন, নওদাপাড়া, আত্রাই, নওগাঁ; ফজের আলী, বাবা : কদম প্রামাণিক, দ্বীপনগর, বাগমারা, রাজশাহী; আক্কাছ আলী, বাবা : কলম প্রামাণিক, পূর্ব দৌলতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; হাসান আলী, বাবা : ডোমন প্রামাণিক, পূর্ব দৌলতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; জালাল, বাবা : আবদুল জব্বার, পূর্ব দৌলতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুল জব্বার, বাবা : কলম প্রামাণিক, পূর্ব দৌলতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; মনছুর, বাবা : সেলেমান, জশপাড়া, মান্দা, নওগাঁ; ওছিম উদ্দিন, বাবা : মহির উদ্দিন, জশপাড়া, মান্দা, নওগাঁ। মুনসুর রহমান, বাবা : তরিকুল্লাহ, মহব্বতপুর, মোহনপুর, রাজশাহী; আফছার আলী মণ্ডল, বাবা : সোলেমান মণ্ডল, মহব্বতপুর, মোহনপুর, রাজশাহী; বয়েন উদ্দিন, বাবা : বাহার উদ্দিন, মধ্যঝিনা, বাগমারা, রাজশাহী; কলিম উদ্দিন, বাবা : আবদুল গনি, মধ্যঝিনা, বাগমারা, রাজশাহী; ফজলুর রহমান, বাবা : আয়েন উদ্দিন, কাজীপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; রহিম উদ্দিন, বাবা : লব প্রামাণিক, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; ওসমান মণ্ডল, বাবা : ওমর আলী, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ;মোসলেম মৃধা, বাবা : রহমতুল্লাহ, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ। আজিম উদ্দিন, বাবা : কছিম উদ্দিন, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; আবদুল মজিদ, বাবা : মফিজুদ্দিন, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; মফিজ, বাবা : মুক্তা প্রামাণিক, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; আবদুল গফ্ফার ওরফে আবদুল গফুর, বাবা : মড়িয়া মোল্লা, বরইকুড়ি, আত্রাই; এরশাদ আলী, বাবা : লালু মণ্ডল, বরইকুড়ি, আত্রাই; কাশেম আলী, বাবা : বশির মণ্ডল, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; ওসমান গনি, বাবা : নজর মোহাম্মদ, সুখদেবপুর, পত্নীতলা, নওগাঁ; ইমাজ উদ্দিন সরদার, বাবা : খোদা বক্স সরদার, পরানপুর, মান্দা, নওগাঁ; আবদুল খালেক, বাবা : জিয়াদ আলী মোল্লা, চকবুলাকি, নওগাঁ; তছির ফকির, বাবা : লেদা ফকির, চকবুলাকি, রানীনগর, নওগাঁ; তাহের আলী মণ্ডল, বাবা : জান বঙ্ মণ্ডল, হরিশপুর, রানীনগর, নওগাঁ; লিয়াকত আলী, বাবা : বাসতুল্লাহ মণ্ডল, খাগড়া, মান্দা, রাজশাহী; আবুল হোসেন, বাবা : সাজন প্রামাণিক, তিলাবুদরী, আত্রাই, নওগাঁ; গিয়াস উদ্দিন মণ্ডল, বাবা : রাজাই মণ্ডল, মহাদীঘি, আত্রাই; নুরুল ইসলাম ওরফে নজরুল, বাবা : রহমতুল্লাহ, সাহাপুর, ঈশ্বরদী, পাবনা; মহসিন আলী, বাবা : শুকুর আলী শেখ, আটোয়া, পাবনা; ওমর আলী, বাবা : আয়েন উদ্দিন, দেবশীনপাড়া, ঘোড়ামারা, পবা, রাজশাহী; ইউনুস আলী প্রামাণিক, বাবা : ছলিম প্রামাণিক ওরফে গলিম, জামালপুর, বাগমারা, রাজশাহী; মো. সোবাহান, বাবা : কছির উদ্দিন, জামালপুর, বাগমারা, রাজশাহী; সাহাদ আলী, ইউসুফ আলী, রামপুর পাথার, বাগমারা, রাজশাহী; জফির উদ্দিন, বাবা : খবীর উদ্দিন, বালানগর, বাগমারা, রাজশাহী; সাবের আলী প্রামাণিক, বাবা : মনির উদ্দিন, ছোট কয়া, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুল আজিজ, বাবা : দিয়ানতুল্লাহ, বালানগর, বাগমারা, রাজশাহী; সওদাগর, বাবা : লবাই প্রামাণিক, একডালা, বাগমারা, রাজশাহী; মো. আইয়ুব, নেছার আহম্মেদ, ২৩১ কাজী রিয়াজউদ্দিন রোড, পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; ইব্রাহীম, বাবা : আবুল হোসেন, ৮৯ পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; শেখ জামাল উদ্দিন, বাবা : মা. রফিকুল মিয়া, ৯৪ পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; মো. মুসলিম, বাবা : শেখ মাস্তুল, ৯৪ পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; মো. শরীফ, বাবা : জাবেদ আলী, ৩৩/৩২ পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; আলতাফ উদ্দিন, বাবা : সিদ্দিক মণ্ডল, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ; লোকমান আলী, ছমির উদ্দিন, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ; লাল মোহাম্মদ, বাবা : আশেক শেখ, রিফুজি কলোনি-১, নবাবগঞ্জ; আবদুল গফ্ফার, বাবা : আবদুর রহিম, রিফুজি কলোনি-১ নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; ওসমান বিশ্বাস, বাবা : উমেদ আলী বিশ্বাস, সিয়েলা, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; আবদুর রশিদ, বাবা : সিরাজ উদ্দিন, রিফুজি কলোনি-১, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; আনিছ উদ্দিন, বাবা : রমজান আলী, রিফুজি কলোনি-১, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; আফছার বিশ্বাস ওরফে আফসার আলী, বাবা : কাজীর উদ্দিন বিশ্বাস, রামচন্দ্রপুরহাট, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; আফজালুর রহমান, বাবা : জহির উদ্দিন, শংকরবাটী, রাজারামপুর, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; মো. সাইদুল হক, বাবা : নাসির আহম্মেদ, ঝিকরামপুর, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; ঘাটু ঘোষ, বাবা : ইনছান ঘোষ, কাঁঠালিয়া, গোমস্তাপুর, রাজশাহী; আবদুল হামিদ, বাবা : আবদুর রশিদ, নন্দলালপুর, গোমস্তাপুর, রাজশাহী; আবদুল কুদ্দুস ওরফে পালামী খলিফা, বাবা : কালু শেখ ওরফে ভাসু শেখ, রহনপুর, গোমস্তাপুর, রাজশাহী; জিয়াউল জিন্নাত, বাবা : সিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ, রহনপুর, গোমস্তাপুর, রাজশাহী; আবদুর রহিম, বাবা : শমতুল্লাহ মণ্ডল, নাচোল, নাচোল; রফিজুদ্দিন, বাবা : ওসমান আলী, রতিপুর, নাচোল; মো. হোসাইন কারী, বাবা : আবদুল করিম, দেওপাড়া, নাচোল; আফসার আলী, বাবা : আবদুল গফুর, হাট কাজলা, নাচোল; আবদুর রহমান, বাবা : শাহ মোহাম্মদ, বাউল, নাচোল; কলিম উদ্দিন, বাবা : জহুর আলী মুন্সী, জাগডাইল, রাজশাহী; হযরত আলী, বাবা : বেলাল মণ্ডল, উপমুস্রিবাজার, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সিরাজ উদ্দিন, বাবা : পাঠানু, নামো মুস্রিবাজার, ভোলাহাট; আবদুল লতিফ, বাবা : হাসেম উদ্দিন, নামো মুস্রিবাজার, ভোলাহাট; কেরাত আলী, বাবা : উজির আলী, তাঁতীপাড়া, ভোলাহাট; আবুল হোসেন ওরফে গুরু, আমতুল্লাহ মণ্ডল, কালুপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; লাল মোহাম্মদ, বাবা বজলুর রহমান, শিবপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; বদিউর রহমান ওরফে এজাবুল, বাবা আপাল পাইকার, খড়িয়াল মনাকষা, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ফসির উদ্দিন সরকার, বাবা কসির উদ্দিন, নন্দনপুর, বাগমারা, রাজশাহী; আফসার আলী, বাবা তছির মোল্লা, জগন্নাথপুর, বাগমারা, রাজশাহী; ছলিম উদ্দিন, বাবা আওলাদ আলী, চক বাহরামপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জহুর আহম্মেদ, বাবা হাজি শামসুদ্দিন, রহনপুর, নাচোল, রাজশাহী; আলাউদ্দিন, বাবা মাহামুদ মমিন, বিশ্বনাথপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাই নবাবগঞ্জ। নিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদ, বাবা গোলাম রসুল, চেলোপাড়া, বগুড়া; আবদুর রহমান, বাবা হাজি কবির উদ্দিন, ১২ রসিয়া, নবাবগঞ্জ; আবদুল হক, বাবা নজরতুল্লাহ মিয়া, চকচুনি খালিয়া, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জাকি উদ্দিন, বাবা হাজি তোফাজ্জল হোসেন, আলীনগর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; শের মোহাম্মদ, বাবা ইসলাম রসুল, চেলোপাড়া, বগুড়া; জসিম উদ্দিন, বাবা জিয়ান উদ্দিন, সাহেবগাঁও, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জিল্লুর রহমান, বাবা বদিউজ্জামান, বিনোদপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুস সালাম, বাবা তমিজ উদ্দিন মোল্লা, নামো মুস্রিবাজার, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াছিন আলী, বাবা রিয়াজ উদ্দিন, উপ মুস্রিপাড়া, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ফজলুর রহমান, বাবা সোলেমান মণ্ডল, বারিন্দা, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; কছিম উদ্দিন, বাবা মোকছেদ আলী, বেনকইল, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; বাসেদ আলী, বাবা মোসাক আলী, মোক্তারপুর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ছানা উল্লাহ, বাবা পেশকার আলী, ঘিওর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ফয়েজ উদ্দিন, বাবা দিরাজতুল্লাহ, গুটইল, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মতিন রহমান ওরফে মতি হাওলাদার, বাবা মোতাহার হোসেন, দায়েনপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুল খালেক, বাবা আবদুর রাজ্জাক, নামো মুস্রিপাড়া, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ছানা উল্লাহ, বাবা তমিজ উদ্দিন বিশ্বাস, কাজীগ্রাম, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; নিজাম ওরফে লাজাম, বাবা মেহের আলী, চৌডালা, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুর রাজ্জাক, বাবা সিদ্দিক আহম্মেদ, চৌদ্দ নারায়ণপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সেকান্দার আলী, বাবা নেশ মোহাম্মদ, সিডুনগর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; রাসেদ আলী, বাবা জাবেদ আলী, ইসলামপুর চেরাগদিয়া, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জালাল উদ্দিন, বাবা মোহাম্মদ আলী, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সদরুল ওরফে সদু, বাবা সোবহান বিশ্বাস, ঝিবতলা চারঘাট প্রতাব, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সাইফুর রহমান, বাবা ইসান মণ্ডল, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হাবিবুর রহমান, বাবা কলিম উদ্দিন বিশ্বাস, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সাইফুল ইসলাম, বাবা ফনিস মণ্ডল, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুস সাত্তার, বাবা রহিম বকস, বইপুর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াহিয়া, বাবা ফাকু মণ্ডল, ইসলামপুর চেরাগদিয়া, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াছিন মণ্ডল, বাবা প্রল্লাদ ওরফে প্রলাদ, ইসলামপুর চেরাগদিয়া, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মোসলেহ উদ্দিন ওরফে পেয়ার উদ্দিন, বাবা মফিজ উদ্দিন, সুরানপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মোজাহার হোসেন, বাবা আবদুল করিম, সুরানপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জোকারুল হোসেন, বাবা বশির উদ্দিন সরদার, বিরেশ্বরপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; লুথু মণ্ডল, বাবা জাকির মণ্ডল, বিরেশ্বরপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ছমির উদ্দিন, বাবা আমানতুল্লাহ, বিরেশ্বরপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুস সাত্তার, বাবা ওয়াহেদ আলী, ধানিয়াপাড়া, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মন্তাসউদ্দিন ওরফে ঘাটু, বাবা শাম মোহাম্মদ, পীরগাছি, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আজিজ উদ্দিন, বাবা নিয়ামত আলী, সুরানপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হারুনার রশিদ, বাবা নাসির উদ্দিন, ছাতিরপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; শমসের আলী, বাবা আবেদ আলী মণ্ডল, আইরামারী, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মোজাহার আলী, বাবা ছমির উদ্দিন, বিশ্বনাথপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সোবহান মমিন, বাবা লুধু মমিন, বিশ্বনাথপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সুরুজ, বাবা মনসুর উদ্দিন, বাগদুর্গাপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; নুরুল ইসলাম, বাবা ছলিম মণ্ডল, কৃষ্ণচন্দ্রপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মহিউদ্দিন, বাবা ইসাহাক, বিনোদপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; বজলুর রহমান, বাবা ইসাহাক বিশ্বাস, বিনোদপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; গাবু, বাবা শাহজাহান বিশ্বাস, বিশ্বনাথপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াছিন আলী, বাবা আবদুর রহমান, দাদনচক, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মো. ইসমাইল, বাবা আয়েন উদ্দিন বিশ্বাস, বাবুপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আশরাফ আলী, বাবা আজমত আলী, শিবগঞ্জ, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; নাজির হোসেন, রসুলপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; শাহজামান, বাবা শামসুদ্দিন, রহনপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মো. ইব্রাহিম, বাবা ছমির উদ্দিন, জিতিরপাড়া পোর্সা, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; কলিম উদ্দিন বিশ্বাস, বাবা বিকাল মণ্ডল, সিয়ালা, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সোহরাব আলী, বাবা শামসুদ্দিন, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হাজি আবদুল গনি, বাবা মহসীন উদ্দিন কাসাই, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; রইস উদ্দিন, বাবা রুসলাম আলী, দারিয়াপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; এমরান আলী, বাবা রইসউদ্দিন মণ্ডল, নয়াগোলা, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সবুর আলী, বাবা কলিম উদ্দিন, ইনসাননগর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুল কুদ্দুস, বাবা ঝুরান মণ্ডল, সামপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুল রুসলাম, বাবা পোরসাদী মিয়া, আমনুরা, পাওয়ার হাউস, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; তসলিম উদ্দিন মিয়া, বাবা দিলশাদ মিয়া, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হজরত আলী, পিতা-ওসমান মণ্ডল, সাং-চৌডালা, পো. চৌডালা, থানা-গোমস্তাপুর, শেরু মোল্লা ওরফে মণ্ডল, বাবা কেরাতুল্লাহ মণ্ডল, পুসলিয়া গ্রাম, পোরসা, নওগাঁ; রশিদ উদ্দিন মণ্ডল, বাবা খবির উদ্দিন, চক ঝাগড়া, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; নুরুল আলম ওরফে নুর আলম, বাবা লাল মোহাম্মদ, আমনুরা, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; দীন মোহাম্মদ, বাবা সেলিম উদ্দিন, জিকরামপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সোলেমান, বাবা আজের উদ্দিন, দরকাপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইমরান আলী, বাবা লোকমান আলী, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুর রাজ্জাক, বাবা আহাতুল্লাহ বিশ্বাস, আরামবাগ, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; তাজামুল হক, বাবা রাহাতুল্লাহ মোল্লা, জিকরামপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মহসিন মণ্ডল, বাবা কালু মণ্ডল, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জহুর আলী, বাবা কাশিম উদ্দিন মোল্লা, খড়কপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সাইফুদ্দিন, বাবা সায়েব আলী, ৫ জিকরাল, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইলিয়াছ মণ্ডল, বাবা মুছা মণ্ডল, বিরেশ্বরপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সাহেব উদ্দিন, বাবা ছমেদ আলী, ৫ জিকরাল, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; রোস্তম আলী, বাবা আবদুল কাদের মণ্ডল, ৫ জিকরাল, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আয়নাল হক, বাবা ইছাহাক আলী, হাঁসপুকুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মো. হোসেন, বাবা ইছাহাক মণ্ডল, পিরোজপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াছিন আলী, বাবা আমিন মণ্ডল, হাউসনগর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মকবুল হোসেন, বাবা নিজাম মণ্ডল, হাউসনগর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জয়নাল আবেদীন, বাবা নিয়াজ উদ্দিন, কমলাকান্তপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; দুলু, বাবা শামসুদ্দীন, মনাকষা, নামতলা, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; এনামুল হক, বাবা সতাব উদ্দিন পণ্ডিত, হাউসনগর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; লোকমান হোসেন, বাবা মুর্তজা আলম, বনকুট, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সিদ্দিক হোসেন, বাবা আমজাদ হোসেন, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; এমরান হোসেন, বাবা লুৎফুল হক, রসিয়া, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হাসেম উদ্দিন বিশ্বাস, বাবা পেয়ার বঙ্ বিশ্বাস, বাহারাইল, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ছহির উদ্দিন, বাবা ইদ্রিস আলী, মুরাদপুর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; এমদাদুল হক, বাবা হাজি তমিজ উদ্দিন, মোক্তারপুর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইউনুস, বাবা মাজেদ আলী, সাহেবগ্রাম, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ধলু মণ্ডল ওরফে জিয়াউর রহমান, বাবা খুদু মণ্ডল, রহনপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আশিক হোসেন, বাবা সাহামত হোসেন, ভগলু, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আলতাব হোসেন, বাবা বরকত উল্লাহ বিশ্বাস, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুস ছাত্তার, বাবা হোসেন মিয়া, কোকিল, ধামুইরহাট, নওগাঁ; মোজাহার আলী খান, বাবা মহিউদ্দিন খান, বেনকইল, পত্নীতলা, নওগাঁ; সফি উদ্দিন, বাবা ময়েন উদ্দিন, সান্তাহার, আদমদীঘি, বগুড়া; নাইম উদ্দিন, বাবা সিরাজ উদ্দিন, সান্তাহার, আদমদীঘি, বগুড়া; অন্তিম কুমার মণ্ডল, বাবা যোগেশ্বর মণ্ডল, বদলগাছি, নওগাঁ; ফায়েজ উদ্দিন খান, বাবা সাহাবত আলী খান, ডাঙ্গিসারা, বদলগাছি, নওগাঁ; আবুল খায়ের, বাবা জব্বার মিয়া, ভাঙ্গাবাড়িয়া রিফুজি কলোনি, নওগাঁ; সাইদ, বাবা সফি মিয়া, ভাঙ্গাবাড়িয়া রিফুজি কলোনি, নওগাঁ; সৈয়দ জামিল আহম্মেদ, বাবা জাহেদ আলী, সেন্ট্রাল কাস্টম এঙ্াইজ অফিস, বিএমই কলেজ, নওগাঁ; নিজাম উদ্দিন, বাবা হাবিব মিয়া, পার নওগাঁ, নওগাঁ; মো. জলিল, বাবা গোলাম হোসেন, পার নওগাঁ, নওগাঁ; আমানত উল্লাহ, বাবা লাসা মিয়া, পার নওগাঁ, নওগাঁ; মাসুদ হোসেন, বাবা শেখ আমজাদ আলী, হাট নওগাঁ, নওগাঁ; হায়দার আলী, বাবা ইয়াহিয়া, হাট নওগাঁ, নওগাঁ; দবির উদ্দিন, বাবা ছাবের আলী মোল্লা, গাইবানা, মান্দা, নওগাঁ; জজিরা পাইকার ওরফে জজির, বাবা আবির পাইকার, কুসুম্বা, মান্দা, নওগাঁ; আবদুল বারী মণ্ডল, বাবা হাজি মিয়াজান আলী মণ্ডল, দেউলাবাড়ী, মান্দা, নওগাঁ; তমিজ উদ্দিন, বাবা হাজি মিয়াজান আলী মণ্ডল, দেউলাবাড়ী, মান্দা, নওগাঁ; মোহাম্মদ আলী, বাবা আফতাব উদ্দিন, নগেন্দ্রনগর, আত্রাই, নওগাঁ; আবদুল আলী পাইকার, বাবা বাহার আলী পাইকার, মির্জাপুর, আত্রাই, নওগাঁ; তামজান মণ্ডল, বাবা দুখাই মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; সামসুল মণ্ডল, বাবা সাবের মণ্ডল, তাবারিয়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; মোস্তাক আহম্মেদ, বাবা সাবের মণ্ডল, তাবারিয়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; মকবুল কবিরাজ, বাবা কফিল উদ্দিন, মালিপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; আতিয়া মণ্ডল, বাবা সদর মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; মধু মণ্ডল, বাবা মহির মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; মনির মণ্ডল, বাবা টক্কর মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; বদু মণ্ডল, বাবা জাদু মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; তাছের আলী শাহ্, বাবা দরবেশ শাহ্, কাশিয়াপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; সরোয়ার কামাল ওরফে স্বপন, বাবা আজহারুল ইসলাম, মহিশবাথান, পবা, রাজশাহী; শাজাহান আলী, বাবা আবদুল লতিফ, ফিরোজাবাদ, পবা, রাজশাহী; সুলতান উদ্দিন আহম্মেদ, বাবা রমজান আলী মিয়া, মালোপাড়া, বোয়ালিয়া; রাজশাহী; আবদুল হামিদ, বাবা আবদুল মিয়া, ফিরোজাবাদ, পবা, রাজশাহী; নাজিমউদ্দিন, শেখ আদু বেপারী, সপুরা, পবা, রাজশাহী; রেজাতুল্লাহ সরকার, বাবা আবদুল্লাহ সরকার, মোহনপুর, তানোর, রাজশাহী; ডা. গোলাম মওলা, বাবা গোলাম সাত্তার চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক সার্জারি, আরএমসিএইচ, বোয়ালিয়া, রাজশাহী; আবদুস সালাম চৌধুরী, বাবা মজিবুর রহমান চৌধুরী, নিয়ামতপুর, নওগাঁ; মো. নুরুল ইসলাম, বাবা ইসমাইল মণ্ডল, গুটিয়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; কাশিম উদ্দিন, বাবা আবদুল আজিজ, উজানপাড়া, গোদাগাড়ী, রাজশাহী; আবদুল হামিদ, বাবা বারিকুল্লাহ, বাগমারা, রাজশাহী; সাবের আলী সরদার, বাবা সাদেক সরদার, বালানগর, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুর রহমান, বাবা ফজর আলী সরদার, বালানগর, বাগমারা; তাহসান আলী, বাবা হাজি কলিম উদ্দিন, কাঁঠালবাড়িয়া ওরফে হরি শংকরপুর, গোদাগাড়ী; আইয়ুব আলী, বাবা ওসমান আলী, বাগমারা, বাগমারা; আবদুল করিম, বাবা ইব্রাহিম সরদার, বাদুরিয়া, চারঘাট, রাজশাহী; জেকের আলী প্রামাণিক, বাবা মাধব প্রামাণিক, নরসিংহপুর, বাগমারা, রাজশাহী।আবদুর রহমান, বাবা ইদ্রিস আলী, শ্রীপুর, বাগমারা; আবদুল মান্নান, বাবা কিসমত উল্লাহ, নওহাটা, পবা, রাজশাহী; মতিউর রহমান, বাবা বুদা গাইন, রানীবাজার, রানীবাজার, বোয়ালিয়া, রাজশাহী; মারফৎ আলী, বাবা হোসেন আলী সর্দার, গোয়ালকান্দি, বাগমারা, রাজশাহী; মো. জাহিদ, বাবা শরীফ, এসডিপিও অফিস, নওগাঁ; শেখ আ. রশিদ, বাবা রওশন আলী, মহাদেবপুর, নওগাঁ। আশরাফ আলী মিয়া, বাবা ইবির আলী, দোহালী, মহাদেবপুর, নওগাঁ; খলিলুর রহমান, বাবা হাশেম উদ্দিন মৃধা, কালিকাপুর, মান্দা, নওগাঁ; আবদুস সামাদ, বাবা রিয়াজ উদ্দিন পাই, দারিয়াপুর, আদমদীঘি, বগুড়া; আ. রহিম ওরফে বিশু, বাবা সাফাতুল্লাহ, ছিনিয়াপাড়া, রানীনগর, নওগাঁ; নুর মোহাম্মদ কাজী, বাবা সোনা উল্লাহ কাজী, মোহর, তানোর, রাজশাহী; আ. মজিদ, বাবা সোনা উল্লাহ কাজী, মোহর, তানোর, রাজশাহী; এবাদুল্লাহ মণ্ডল, বাবা বকুল মণ্ডল, মোহর, তানোর, রাজশাহী; মজিবর রহমান, বাবা মাইজুদ্দিন সরদার, সুখদেবপুর, তানোর; সাহেদ আলী, বাবা হাজী জহির উদ্দিন, সাধনপুর, পুঠিয়া, রাজশাহী; মজিবর রহমান, বাবা ময়েজ উদ্দিন শেখ, চক মহব্বতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; ইরাত উল্লাহ, বাবা জমির উদ্দিন পাই, হাসনিপুর, বাগমারা; রহমান পাইকার, বাবা নাজির পাইকার, হাট মধ্যনগর, বাগমারা; বাহার উদ্দিন, নয়বতুল্লাহ, বারইপাড়া, বাগমারা; ছমির উদ্দিন, গোকুল পাইকার, বারইপাড়া, বাগমারা; ওসমান গনি পাইকার, বাবা শুকুর উদ্দিন, অমৃতপুর, পুঠিয়া, রাজশাহী; গুল মোহাম্মদ ওরফে গোলাম মোহাম্মদ, বাবা আন্দারুল মৃধা, সাধনপুর, পুঠিয়া, রাজশাহী; আফছার শাহ, বাবা আব্বাস আলী, মারিয়া, চারঘাট, রাজশাহী; আব্দুস সাত্তার, বাবা আব্দুস সোবহান, খড়েরবাড়ী, চারঘাট, রাজশাহী; আমজাদ হোসেন, বাবা কবির উদ্দিন, ভাটপাড়া, চারঘাট; আজিজুল হক, বাবা ইসমাইল মিস্ত্রি, কামিনি গঙ্গারামপুর, চারঘাট; মো. তমিজ উদ্দিন, বাবা কবির উদ্দিন, চত্রা, বাগমারা; আ. সামাদ ওরফে দুলু, বাবা গরিবুল্লাহ, কানাইপাড়া, পুঠিয়া; সোলাইমান, বাবা আ. হাকিম, ভগবানপুর, গোদাগাড়ী; এমদাদুল সাহা, বাবা ফয়েজউদ্দিন, ভগবানপুর, গোদাগাড়ী; আব্দুর রহমান, বাবা গোলাম মণ্ডল, মিরেরচান, পবা; মুসা সরকার, বাবা হাবিব উল্লাহ, শেখেরচর, বোয়ালিয়া; কাজেম উদ্দিন মৃধা, বাবা তাছের উদ্দিন, মারিয়া, দুর্গাপুর; রহিম উদ্দিন, বাবা ইসরাত মণ্ডল, বকতিয়ারপুর, দুর্গাপুর, রাজশাহী; মোজাফ্ফর মৃধা, বাবা ওমর আলী মৃধা, মারিয়া, দুর্গাপুর; মোসলেম পাইকার, বাবা মজিবর রহমান, মারিয়া, দুর্গাপুর; আলিম উদ্দিন, বাবা নহির মণ্ডল, জয়কৃষ্ণপুর,
১৯৭২ সালে দালাল আইনের আওতায় গ্রেপ্তার হয়ে যারা কারাগারে ছিল, তাদের নাম-ঠিকানা খুঁজে বের করা হচ্ছে। এরই মধ্যে এ রকম ৭৭৫ জন যুদ্ধাপরাধীর নাম-ঠিকানা পাওয়া গেছে। সেগুলো কারা কর্তৃপক্ষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েও দিয়েছে।সূত্র জানায়, ওই সময় দেশে মোট ২৩ টি কারাগার ছিল। এর মধ্যে চারটি ছিল কেন্দ্রীয় কারাগার, বাকি ১৯টি জেলা করাগার। মূলত এই ২৩টি কারাগারেই সে সময় রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ প্রায় ৩৭ হাজার যুদ্ধাপরাধীকে বন্দি করা হয়েছিল। তবে তাদের অধিকাংশই ছিল জেলা (বৃহত্তর জেলা) কারাগারগুলোতে।এখন পর্যন্ত আটটি কারাগারে বন্দি করে রাখাদের মধ্য থেকে ওই ৭৭৫ জনের নাম-ঠিকানা জোগাড় করেছে কারা কর্তৃপক্ষ।
যথেষ্ট কাগজপত্রের অভাবে বাকি কারাগারগুলোর তালিকা এখনো পাওয়া যায়নি।তবে কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম খান কালের কণ্ঠকে বলেন, বাকি কারাগারগুলোতে থাকা যুদ্ধাপরাধের আসামিদের নামও খুঁজে বের করার চেষ্টা অব্যাহত আছে।ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কারা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কারা সদর দপ্তর থেকে ২০১০ সালের জুন মাসে তাঁরা নির্দেশ পান ১৯৭২ সালে দালাল আইনে আটক বন্দিদের তালিকা খুঁজে বের করার। এ নির্দেশের পর তাঁরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব্ব দিয়ে ওই তালিকা খোঁজা শুরু করেন। কিন্তু এই কারাগারে সে রকম কোনো রেকর্ড খুঁজে পাওয়া যায়নি। সেই বিষয়টি তাঁরা সদর দপ্তরে লিখে জানিয়েছেন। তবে তিনি বলেন, এখনো নানাভাবে খোঁজার চেষ্টা চলছে। পাওয়া গেলে সদর দপ্তরে তালিকা পাঠানো হবে।কারা সূত্রে জানা যায়, এ পর্যন্ত বাহাত্তরের দালাল আইনে বন্দি যে ৭৭৫ জনের নাম-ঠিকানা পাওয়া গেছে, তাদের মধ্যেরাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের ৩০৯ জন,নওগাঁ কারাগারের ২৮৬ জন,পাবনা কারাগারের ১০,কুমিল্লা কারাগারের ৮৩,পটুয়াখালী কারাগারের ৮,ময়মনসিংহ কারাগারের ২৪,জামালপুর কারাগারের ৩২মুন্সীগঞ্জ কারাগারের ২৩ জন।***এসব নাম পাওয়ার পর গত বছর জুলাই মাসে কারা সদর দপ্তর থেকে ওই তালিকা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।****একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নির্বাহী সভাপতি বিশিষ্ট লেখক-সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে সহযোগিতার দায়ে রাজাকার, আলবদর, আলশামসসহ স্বাধীনতাবিরোধী বিভিন্ন বাহিনীর প্রায় ৩৭ হাজার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।
*****১৯৭২ সালে দালাল আইন প্রণয়ন করা হয়। তবে বঙ্গবন্ধুর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পর দালাল আইনে আটক ২৬ হাজার কারাবন্দি মুক্তি পায়। আর হত্যা, ধর্ষণ, হত্যাচেষ্টা, অগি্নসংযোগ, নির্যাতনসহ ১৮টি অপরাধের সঙ্গে জড়িত বাকি ১১ হাজার বন্দি ওই সাধারণ ক্ষমার আওতায় না আসায় তারা সে সময় মুক্তি পায়নি। পরে তাদের বিচারের জন্য ৭৩টি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। ওইসব ট্রাইব্যুনালে কিছু আসামির বিচার সম্পন্ন হয়।এর মধ্যে ৭৫২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তিও দেওয়া হয়েছিল। বাকিদের বিচার চলছিল। পরে তৎকালীন প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক জিয়াউর রহমান ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর দালাল আইন বাতিল করে দিলে বিচার হওয়া ও বিচারাধীন সব আসামিই মুক্তি পেয়ে যায়।
****একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির পুস্তিকা 'যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বানচালের ষড়যন্ত্র :****সরকার ও নাগরিক সমাজের করণীয়' থেকে জানা যায়, ১৯৭৫ সালে দালাল আইন বাতিল হলেও ১৯৭৩-এর আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনটি বহাল আছে। এই আইনের আওতায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হওয়া সম্ভব।
****সূত্র জানায়, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর নতুন করে যুদ্ধাপরাধের বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয়। এরই অংশ হিসেবে গত বছর ২৫ মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। পরে দালাল আইনে বন্দিদের নাম-ঠিকানা খুঁজে বের করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়। কারা অধিদপ্তর থেকে সেই নির্দেশনা পাঠানো হয় দেশের সব কটি কারাগারে।
*****বর্তমানে দেশে ৬৮টি কারাগার থাকলেও ওই সময় বৃহত্তর জেলাগুলোতে একটি করে কারাগার ছিল।
*****একটি কারাগারের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জেলার বলেন, 'হেড কোয়ার্টারের নির্দেশ পাওয়ার পরই আমরা কাজ শুরু করে দেই। কিন্তু কাগজপত্র পাওয়া বেশ কষ্টকর। অনেক খুঁজে যাদের নাম পেয়েছি তা পাঠিয়ে দিয়েছি সদর দপ্তরে।'***কারা মহাপরিদর্শক মো. আশরাফুল ইসলাম খান বলেন, 'মন্ত্রণালয় দালাল আইনে বন্দিদের নাম-ঠিকানা চাওয়ার পর আমরা যদ্দূর পারি কালেক্ট করে মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। আরো পাওয়া যায় কি না তার চেষ্টা চলছে।'
******যাদের তালিকা পাওয়া গেছে তাদের যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন শাহরিয়ার কবির। তিনি বলেন, 'বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লাহ কায়সারকে হত্যার অভিযোগে ১৯৭২ সালে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন ঢাকা সিটি আমির ও একাত্তরে আলবদর বাহিনীর নেতা খালেক মজুমদারকে সাত বছর কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। দালাল আইনের সীমাবদ্ধতার কারণে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যায়নি। আমি মনে করি, এখন যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে তার বিচার হওয়া দরকার।
'*****একজন সাবেক কারা কর্মকর্তা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পর হাজার হাজার রাজাকারকে ফৌজদারি আইনে গ্রেপ্তার করে কারাগারে রাখা হয়েছিল। পরে তাদের দালাল আইনে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই আইনে বিচারও হয় অনেকের। অনেকে সাজাও পায়। তিনি বলেন, ১৯৭৪ সালে একটি অর্ডার হয়_যেসব রাজাকার সাজার অর্ধেক ভোগ করেছে, তাদেরকে মুক্তি দেওয়া হোক। এভাবে ১৯৭৪ সালের মার্চ মাসে অনেকে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে চলে যায়।*****কারা সূত্র জানায়, ওই সময় দেশে যে ২৩টি কারাগার ছিল, তার মধ্যে ঢাকা, কুমিল্লা, রাজশাহী ও যশোরে চারটি কেন্দ্রীয় ও বাকি ১৯টি ছিল জেলা কারাগার। মহকুমাগুলোতেও কিছু সাব-জেল ছিল। তবে যুদ্ধাপরাধীদের জেলা কারাগারগুলোতেই বেশি রাখা হয়েছিল।
*********************************************************************৫৫৫ দালালের তালিকা***********************************************************************
আলাউদ্দিন, বাবা : আলী হোসেন, কাতলী, নেত্রকোনা; আবদুর রশীদ, বাবা : জান্নাত আলী, খতিব নগোয়া নেত্রকোনা; মকবুল হোসেন, বাবা : আহমদ আলী, নেত্রকোনা; মতিউর রহমান, বাবা : বশির উদ্দিন খান, নেত্রকোনা; কালা চান, বাবা : আবুল হোসেন, পূর্বধলা, নেত্রকোনা; শেখ সুবেদ আলী, বাবা : হামিদ, জারিয়া, পূর্বধলা, নেত্রকোনা; সৈয়দ নজর আলী, বাবা : সৈয়দ আখতার, ৮৮/এ ব্রাহ্মপল্লী ময়মনসিংহ; হাছেন আলী, বাবা : আবদুল আজিজ, প্রাবঞ্জ, কিশোরগঞ্জ; আইয়ুব আলী, আলিয়াবাদ, গোলামবাড়ী, বাজিতপুর কিশোরগঞ্জ; আব্বাস আলী, বাবা : তফাতুল্লা, গোপালপুর, দেওয়ানগঞ্জ, জামালপুর; নজরুল ইসলাম, দশাইর হাট, হিমনগর, তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ; আবুল হোসেন, বাবা : পাষাণ প্রামাণিক, বেলাবাড়ী, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ; ওয়াহেদ আলী পরামাণিক, বাবা : নওশের পরামাণিক, কুমারপাড়া, তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ; জয়নাল, বাবা : আকবর আলী, আমসারা, তাড়াশ; মোকসেদ আলী সরদার, বাবা : মোবারক সরদার, বাশতুল, তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ; রশিদ আহমেদ, বাবা : নূর আহমেদ, চায়ের তলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া; ওয়ালিউর রহমান, বাবা : কাবিল, নাটাই, ব্রাহ্মণবাড়িয়া; আবুল মোতালেব, বাবা : নূরুজ্জামান, পরানপুর, লাকসাম, কুমিল্লা; নূরুল হুদা, বাবা : আবুল হোসেন, হাকিমপুর, ছাগলনাইয়া, ফেনী; তোফাজ্জল হোসেন, বাবা : আসর আলী, মজলিসপুর, ফেনী; শামসু উদ্দিন, বাবা : ফজলু করিম, চানবাড়ী বাউফল, পটুয়াখালী; হাশেম হাওলাদার বড়পাশা বাকেরগঞ্জ বরিশাল; এম এ হালিম চৌধুরী, বাবা : তমিজ উদ্দিন, বানারীপাড়া বরিশাল; খলিলুর রহমান, বাবা : মালেক মিয়া, মাদারতলী, পটুয়াখালী; আবদুল আজিজ, বাবা : হাতেম আলী, শৌলা, লোহালিয়া, পটুয়াখালী;জামাল উদ্দিন, বাবা : মনসুর আলী, কালীগঞ্জ, জামালপুর; মফিজ উদ্দিন, বাবা : ওসমান গনি, বকশীগঞ্জ, জামালপুর; নূর ইসলাম, বাবা : ইমান আলী, মানিকচর, দেওয়ানগঞ্জ, জামালপুর; জয়নাল আবেদীন, বাবা : মুদারব হাই, তেলীপাড়া, শ্রীবর্দী, শেরপুর; জিয়াবর আলী খান, বাবা : নায়েব আলী, সূর্যদি, শেরপুর;রুস্তম আলী হালদার, বাবা : আরব আলী, দীঘির পাড় টঙ্গিবাড়ী, মুন্সীগঞ্জ; এ কে এম ফারুক ওরফে বাবুল, বাবা : কাদের শেখ, শামুরবাড়ী লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ; কাজী নিজাম উদ্দিন, ১৮/২৩ গোপালঘাট সিরাজদিখান, মুন্সীগঞ্জ; আনোয়ার হোসেন ওরফে আইন উদ্দিন মোল্লা, বাবা : নওয়াব আলী মিয়া, হাট লক্ষ্মীগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ;দবির উদ্দিন, বাবা : সাহাবুদ্দিন, বড়বিহানলী, বাগমারা, রাজশাহী; ইয়ার মোহাম্মদ, বাবা : আছির উদ্দিন খান, শালজোড়, পাশুড়িয়া, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুল জব্বার, বাবা : বাল্লক পাইক, কয়ামাজমপুর, তাহেরপুর, দুর্গাপুর, রাজশাহী; গোলাম মোরতজা, বাবা : হাজী মনির উদ্দিন, হাজেরা পুকুর, ঘোড়ামারা, পবা, রাজশাহী; আমিনুল ইসলাম, বাবা : মোহাম্মদ আলী ওরফে আহাম্মদ আলী, হাজেরা পুকুর, ঘোড়ামারা, পবা, রাজশাহী; গিয়াস উদ্দিন মণ্ডল, বাবা : সোলাইমান মণ্ডল, মেহেরচণ্ডী, মেহেরচণ্ডী, পবা, রাজশাহী;মোসলেম আলী, বাবা : আলীম উদ্দিন, নখপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; কাশেম আলী, বাবা : লিখন প্রামাণিক, নখপাড়া, বীরগাছা, বাগমারা, রাজশাহী; বেনজীর আহমেদ, বাবা : মোহাম্মদ আলী, মনাকষা, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আলী হোসেন, বাবা : আবদুল আজিজ, হাটনওগাঁ, নওগাঁ; আবদুস ছাত্তার, বাবা : রসুল মোহাম্মদ, হাটনওগাঁ, নওগাঁ; আবদুর রাজ্জাক, বাবা : গোলাম রসুল, হাটনওগাঁ, নওগাঁ; আবদুর রশিদ, বাবা : আবদুল জলিল, হাটনওগাঁ, নওগাঁ; আবদুল মজিদ, বাবা : আবদুর রহিম, সৈয়দপুর, রংপুর; খলিল শেখ, বাবা : বজলু শেখ, নিয়ামতপুর, নওগাঁ; সুকুর উল্লাহ, বাবা : মুংরু, আদমদীঘি, বগুড়া; আদম আলী ওরফে সফি উদ্দিন, বাবা : সুরাত আলী, মোহাদেবপুর, নওগাঁ; মো. হাদিস, বাবা : আলাল হোসেন, বোয়ালিয়াপাড়া, সুলতানাবাদ, বোয়ালিয়া, রাজশাহী; আহাদ আলী, বাবা : আবদুল প্রামাণিক, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; সলু প্রামাণিক, বাবা : বাটীলা প্রামাণিক, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; আমিন ফৌজদার, হেঙ্গল ফৌজদার, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; মশরতুল্লাহ মণ্ডল, বাবা : দশরথ মণ্ডল, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; আবু শাহা, বাবা : মঙ্গল শাহা, রাইনগর, বাগমারা, রাজশাহী; মোসলেম উদ্দিন, বাবা : জোমন উদ্দিন, সাজুরিয়া, বাগমারা, রাজশাহী; ইয়াদ আলী, বাবা : ইছাক আলী, খালিশপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; কাশেম আলী কবিরাজ, বাবা : ইমান আলী কবিরাজ, খালিশপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; এম এ মজিদ, বাবা : জামাল উদ্দিন, উত্তর সাজুরিয়া, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুর রহমান, বাবা : দবির প্রামাণিক, শ্যামপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; কালাম বেপারী, বাবা : ইউসুফ আলী, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুল বাকী, বাবা : আবদুর রহমান, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; আনিছ, বাবা : হাজী নীলমন মণ্ডল, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; কাশেম, বাবা : ফজু সরদার, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; জসিম উদ্দিন, বাবা : বশির উল্লাহ, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; মজিবর রহমান, বাবা : তাছির উদ্দিন, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; আনিসুর রহমান, বাবা : দবির উদ্দিন, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; মজের উদ্দিন প্রামাণিক, বাবা : হযরত আলী, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; জসিম উদ্দিন, বাবা : ডামন মণ্ডল, মাঁইধারা, বাগমারা, রাজশাহী; ইয়ার আলী, বাবা : বোদা মোল্লা, গোবিন্দপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; আক্কাছ আলী, বাবা : গরিব উল্লাহ, গোবিন্দপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; সুজন তালুকদার, বাবা : ভজন তালুকদার, গোবিন্দপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; আফছার আলী, বাবা : বশির সরদার, দেওপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; আনছার আলী, বাবা : বশির সরদার, দেওপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; ইব্রাহিম প্রামাণিক, বাবা : ইউসুফ উদ্দিন, নওদাপাড়া, আত্রাই, নওগাঁ; ফজের আলী, বাবা : কদম প্রামাণিক, দ্বীপনগর, বাগমারা, রাজশাহী; আক্কাছ আলী, বাবা : কলম প্রামাণিক, পূর্ব দৌলতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; হাসান আলী, বাবা : ডোমন প্রামাণিক, পূর্ব দৌলতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; জালাল, বাবা : আবদুল জব্বার, পূর্ব দৌলতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুল জব্বার, বাবা : কলম প্রামাণিক, পূর্ব দৌলতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; মনছুর, বাবা : সেলেমান, জশপাড়া, মান্দা, নওগাঁ; ওছিম উদ্দিন, বাবা : মহির উদ্দিন, জশপাড়া, মান্দা, নওগাঁ। মুনসুর রহমান, বাবা : তরিকুল্লাহ, মহব্বতপুর, মোহনপুর, রাজশাহী; আফছার আলী মণ্ডল, বাবা : সোলেমান মণ্ডল, মহব্বতপুর, মোহনপুর, রাজশাহী; বয়েন উদ্দিন, বাবা : বাহার উদ্দিন, মধ্যঝিনা, বাগমারা, রাজশাহী; কলিম উদ্দিন, বাবা : আবদুল গনি, মধ্যঝিনা, বাগমারা, রাজশাহী; ফজলুর রহমান, বাবা : আয়েন উদ্দিন, কাজীপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী; রহিম উদ্দিন, বাবা : লব প্রামাণিক, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; ওসমান মণ্ডল, বাবা : ওমর আলী, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ;মোসলেম মৃধা, বাবা : রহমতুল্লাহ, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ। আজিম উদ্দিন, বাবা : কছিম উদ্দিন, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; আবদুল মজিদ, বাবা : মফিজুদ্দিন, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; মফিজ, বাবা : মুক্তা প্রামাণিক, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; আবদুল গফ্ফার ওরফে আবদুল গফুর, বাবা : মড়িয়া মোল্লা, বরইকুড়ি, আত্রাই; এরশাদ আলী, বাবা : লালু মণ্ডল, বরইকুড়ি, আত্রাই; কাশেম আলী, বাবা : বশির মণ্ডল, বরইকুড়ি, আত্রাই, নওগাঁ; ওসমান গনি, বাবা : নজর মোহাম্মদ, সুখদেবপুর, পত্নীতলা, নওগাঁ; ইমাজ উদ্দিন সরদার, বাবা : খোদা বক্স সরদার, পরানপুর, মান্দা, নওগাঁ; আবদুল খালেক, বাবা : জিয়াদ আলী মোল্লা, চকবুলাকি, নওগাঁ; তছির ফকির, বাবা : লেদা ফকির, চকবুলাকি, রানীনগর, নওগাঁ; তাহের আলী মণ্ডল, বাবা : জান বঙ্ মণ্ডল, হরিশপুর, রানীনগর, নওগাঁ; লিয়াকত আলী, বাবা : বাসতুল্লাহ মণ্ডল, খাগড়া, মান্দা, রাজশাহী; আবুল হোসেন, বাবা : সাজন প্রামাণিক, তিলাবুদরী, আত্রাই, নওগাঁ; গিয়াস উদ্দিন মণ্ডল, বাবা : রাজাই মণ্ডল, মহাদীঘি, আত্রাই; নুরুল ইসলাম ওরফে নজরুল, বাবা : রহমতুল্লাহ, সাহাপুর, ঈশ্বরদী, পাবনা; মহসিন আলী, বাবা : শুকুর আলী শেখ, আটোয়া, পাবনা; ওমর আলী, বাবা : আয়েন উদ্দিন, দেবশীনপাড়া, ঘোড়ামারা, পবা, রাজশাহী; ইউনুস আলী প্রামাণিক, বাবা : ছলিম প্রামাণিক ওরফে গলিম, জামালপুর, বাগমারা, রাজশাহী; মো. সোবাহান, বাবা : কছির উদ্দিন, জামালপুর, বাগমারা, রাজশাহী; সাহাদ আলী, ইউসুফ আলী, রামপুর পাথার, বাগমারা, রাজশাহী; জফির উদ্দিন, বাবা : খবীর উদ্দিন, বালানগর, বাগমারা, রাজশাহী; সাবের আলী প্রামাণিক, বাবা : মনির উদ্দিন, ছোট কয়া, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুল আজিজ, বাবা : দিয়ানতুল্লাহ, বালানগর, বাগমারা, রাজশাহী; সওদাগর, বাবা : লবাই প্রামাণিক, একডালা, বাগমারা, রাজশাহী; মো. আইয়ুব, নেছার আহম্মেদ, ২৩১ কাজী রিয়াজউদ্দিন রোড, পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; ইব্রাহীম, বাবা : আবুল হোসেন, ৮৯ পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; শেখ জামাল উদ্দিন, বাবা : মা. রফিকুল মিয়া, ৯৪ পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; মো. মুসলিম, বাবা : শেখ মাস্তুল, ৯৪ পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; মো. শরীফ, বাবা : জাবেদ আলী, ৩৩/৩২ পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা; আলতাফ উদ্দিন, বাবা : সিদ্দিক মণ্ডল, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ; লোকমান আলী, ছমির উদ্দিন, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ; লাল মোহাম্মদ, বাবা : আশেক শেখ, রিফুজি কলোনি-১, নবাবগঞ্জ; আবদুল গফ্ফার, বাবা : আবদুর রহিম, রিফুজি কলোনি-১ নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; ওসমান বিশ্বাস, বাবা : উমেদ আলী বিশ্বাস, সিয়েলা, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; আবদুর রশিদ, বাবা : সিরাজ উদ্দিন, রিফুজি কলোনি-১, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; আনিছ উদ্দিন, বাবা : রমজান আলী, রিফুজি কলোনি-১, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; আফছার বিশ্বাস ওরফে আফসার আলী, বাবা : কাজীর উদ্দিন বিশ্বাস, রামচন্দ্রপুরহাট, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; আফজালুর রহমান, বাবা : জহির উদ্দিন, শংকরবাটী, রাজারামপুর, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; মো. সাইদুল হক, বাবা : নাসির আহম্মেদ, ঝিকরামপুর, নবাবগঞ্জ, রাজশাহী; ঘাটু ঘোষ, বাবা : ইনছান ঘোষ, কাঁঠালিয়া, গোমস্তাপুর, রাজশাহী; আবদুল হামিদ, বাবা : আবদুর রশিদ, নন্দলালপুর, গোমস্তাপুর, রাজশাহী; আবদুল কুদ্দুস ওরফে পালামী খলিফা, বাবা : কালু শেখ ওরফে ভাসু শেখ, রহনপুর, গোমস্তাপুর, রাজশাহী; জিয়াউল জিন্নাত, বাবা : সিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ, রহনপুর, গোমস্তাপুর, রাজশাহী; আবদুর রহিম, বাবা : শমতুল্লাহ মণ্ডল, নাচোল, নাচোল; রফিজুদ্দিন, বাবা : ওসমান আলী, রতিপুর, নাচোল; মো. হোসাইন কারী, বাবা : আবদুল করিম, দেওপাড়া, নাচোল; আফসার আলী, বাবা : আবদুল গফুর, হাট কাজলা, নাচোল; আবদুর রহমান, বাবা : শাহ মোহাম্মদ, বাউল, নাচোল; কলিম উদ্দিন, বাবা : জহুর আলী মুন্সী, জাগডাইল, রাজশাহী; হযরত আলী, বাবা : বেলাল মণ্ডল, উপমুস্রিবাজার, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সিরাজ উদ্দিন, বাবা : পাঠানু, নামো মুস্রিবাজার, ভোলাহাট; আবদুল লতিফ, বাবা : হাসেম উদ্দিন, নামো মুস্রিবাজার, ভোলাহাট; কেরাত আলী, বাবা : উজির আলী, তাঁতীপাড়া, ভোলাহাট; আবুল হোসেন ওরফে গুরু, আমতুল্লাহ মণ্ডল, কালুপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; লাল মোহাম্মদ, বাবা বজলুর রহমান, শিবপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; বদিউর রহমান ওরফে এজাবুল, বাবা আপাল পাইকার, খড়িয়াল মনাকষা, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ফসির উদ্দিন সরকার, বাবা কসির উদ্দিন, নন্দনপুর, বাগমারা, রাজশাহী; আফসার আলী, বাবা তছির মোল্লা, জগন্নাথপুর, বাগমারা, রাজশাহী; ছলিম উদ্দিন, বাবা আওলাদ আলী, চক বাহরামপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জহুর আহম্মেদ, বাবা হাজি শামসুদ্দিন, রহনপুর, নাচোল, রাজশাহী; আলাউদ্দিন, বাবা মাহামুদ মমিন, বিশ্বনাথপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাই নবাবগঞ্জ। নিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদ, বাবা গোলাম রসুল, চেলোপাড়া, বগুড়া; আবদুর রহমান, বাবা হাজি কবির উদ্দিন, ১২ রসিয়া, নবাবগঞ্জ; আবদুল হক, বাবা নজরতুল্লাহ মিয়া, চকচুনি খালিয়া, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জাকি উদ্দিন, বাবা হাজি তোফাজ্জল হোসেন, আলীনগর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; শের মোহাম্মদ, বাবা ইসলাম রসুল, চেলোপাড়া, বগুড়া; জসিম উদ্দিন, বাবা জিয়ান উদ্দিন, সাহেবগাঁও, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জিল্লুর রহমান, বাবা বদিউজ্জামান, বিনোদপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুস সালাম, বাবা তমিজ উদ্দিন মোল্লা, নামো মুস্রিবাজার, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াছিন আলী, বাবা রিয়াজ উদ্দিন, উপ মুস্রিপাড়া, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ফজলুর রহমান, বাবা সোলেমান মণ্ডল, বারিন্দা, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; কছিম উদ্দিন, বাবা মোকছেদ আলী, বেনকইল, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; বাসেদ আলী, বাবা মোসাক আলী, মোক্তারপুর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ছানা উল্লাহ, বাবা পেশকার আলী, ঘিওর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ফয়েজ উদ্দিন, বাবা দিরাজতুল্লাহ, গুটইল, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মতিন রহমান ওরফে মতি হাওলাদার, বাবা মোতাহার হোসেন, দায়েনপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুল খালেক, বাবা আবদুর রাজ্জাক, নামো মুস্রিপাড়া, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ছানা উল্লাহ, বাবা তমিজ উদ্দিন বিশ্বাস, কাজীগ্রাম, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; নিজাম ওরফে লাজাম, বাবা মেহের আলী, চৌডালা, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুর রাজ্জাক, বাবা সিদ্দিক আহম্মেদ, চৌদ্দ নারায়ণপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সেকান্দার আলী, বাবা নেশ মোহাম্মদ, সিডুনগর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; রাসেদ আলী, বাবা জাবেদ আলী, ইসলামপুর চেরাগদিয়া, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জালাল উদ্দিন, বাবা মোহাম্মদ আলী, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সদরুল ওরফে সদু, বাবা সোবহান বিশ্বাস, ঝিবতলা চারঘাট প্রতাব, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সাইফুর রহমান, বাবা ইসান মণ্ডল, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হাবিবুর রহমান, বাবা কলিম উদ্দিন বিশ্বাস, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সাইফুল ইসলাম, বাবা ফনিস মণ্ডল, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুস সাত্তার, বাবা রহিম বকস, বইপুর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াহিয়া, বাবা ফাকু মণ্ডল, ইসলামপুর চেরাগদিয়া, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াছিন মণ্ডল, বাবা প্রল্লাদ ওরফে প্রলাদ, ইসলামপুর চেরাগদিয়া, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মোসলেহ উদ্দিন ওরফে পেয়ার উদ্দিন, বাবা মফিজ উদ্দিন, সুরানপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মোজাহার হোসেন, বাবা আবদুল করিম, সুরানপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জোকারুল হোসেন, বাবা বশির উদ্দিন সরদার, বিরেশ্বরপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; লুথু মণ্ডল, বাবা জাকির মণ্ডল, বিরেশ্বরপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ছমির উদ্দিন, বাবা আমানতুল্লাহ, বিরেশ্বরপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুস সাত্তার, বাবা ওয়াহেদ আলী, ধানিয়াপাড়া, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মন্তাসউদ্দিন ওরফে ঘাটু, বাবা শাম মোহাম্মদ, পীরগাছি, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আজিজ উদ্দিন, বাবা নিয়ামত আলী, সুরানপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হারুনার রশিদ, বাবা নাসির উদ্দিন, ছাতিরপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; শমসের আলী, বাবা আবেদ আলী মণ্ডল, আইরামারী, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মোজাহার আলী, বাবা ছমির উদ্দিন, বিশ্বনাথপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সোবহান মমিন, বাবা লুধু মমিন, বিশ্বনাথপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সুরুজ, বাবা মনসুর উদ্দিন, বাগদুর্গাপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; নুরুল ইসলাম, বাবা ছলিম মণ্ডল, কৃষ্ণচন্দ্রপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মহিউদ্দিন, বাবা ইসাহাক, বিনোদপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; বজলুর রহমান, বাবা ইসাহাক বিশ্বাস, বিনোদপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; গাবু, বাবা শাহজাহান বিশ্বাস, বিশ্বনাথপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াছিন আলী, বাবা আবদুর রহমান, দাদনচক, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মো. ইসমাইল, বাবা আয়েন উদ্দিন বিশ্বাস, বাবুপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আশরাফ আলী, বাবা আজমত আলী, শিবগঞ্জ, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; নাজির হোসেন, রসুলপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; শাহজামান, বাবা শামসুদ্দিন, রহনপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মো. ইব্রাহিম, বাবা ছমির উদ্দিন, জিতিরপাড়া পোর্সা, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; কলিম উদ্দিন বিশ্বাস, বাবা বিকাল মণ্ডল, সিয়ালা, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সোহরাব আলী, বাবা শামসুদ্দিন, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হাজি আবদুল গনি, বাবা মহসীন উদ্দিন কাসাই, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; রইস উদ্দিন, বাবা রুসলাম আলী, দারিয়াপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; এমরান আলী, বাবা রইসউদ্দিন মণ্ডল, নয়াগোলা, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সবুর আলী, বাবা কলিম উদ্দিন, ইনসাননগর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুল কুদ্দুস, বাবা ঝুরান মণ্ডল, সামপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুল রুসলাম, বাবা পোরসাদী মিয়া, আমনুরা, পাওয়ার হাউস, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; তসলিম উদ্দিন মিয়া, বাবা দিলশাদ মিয়া, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হজরত আলী, পিতা-ওসমান মণ্ডল, সাং-চৌডালা, পো. চৌডালা, থানা-গোমস্তাপুর, শেরু মোল্লা ওরফে মণ্ডল, বাবা কেরাতুল্লাহ মণ্ডল, পুসলিয়া গ্রাম, পোরসা, নওগাঁ; রশিদ উদ্দিন মণ্ডল, বাবা খবির উদ্দিন, চক ঝাগড়া, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; নুরুল আলম ওরফে নুর আলম, বাবা লাল মোহাম্মদ, আমনুরা, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; দীন মোহাম্মদ, বাবা সেলিম উদ্দিন, জিকরামপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সোলেমান, বাবা আজের উদ্দিন, দরকাপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইমরান আলী, বাবা লোকমান আলী, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুর রাজ্জাক, বাবা আহাতুল্লাহ বিশ্বাস, আরামবাগ, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; তাজামুল হক, বাবা রাহাতুল্লাহ মোল্লা, জিকরামপুর, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মহসিন মণ্ডল, বাবা কালু মণ্ডল, নামোশংকরবাটী, নবাবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জহুর আলী, বাবা কাশিম উদ্দিন মোল্লা, খড়কপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সাইফুদ্দিন, বাবা সায়েব আলী, ৫ জিকরাল, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইলিয়াছ মণ্ডল, বাবা মুছা মণ্ডল, বিরেশ্বরপুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সাহেব উদ্দিন, বাবা ছমেদ আলী, ৫ জিকরাল, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; রোস্তম আলী, বাবা আবদুল কাদের মণ্ডল, ৫ জিকরাল, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আয়নাল হক, বাবা ইছাহাক আলী, হাঁসপুকুর, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মো. হোসেন, বাবা ইছাহাক মণ্ডল, পিরোজপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইয়াছিন আলী, বাবা আমিন মণ্ডল, হাউসনগর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; মকবুল হোসেন, বাবা নিজাম মণ্ডল, হাউসনগর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; জয়নাল আবেদীন, বাবা নিয়াজ উদ্দিন, কমলাকান্তপুর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; দুলু, বাবা শামসুদ্দীন, মনাকষা, নামতলা, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; এনামুল হক, বাবা সতাব উদ্দিন পণ্ডিত, হাউসনগর, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; লোকমান হোসেন, বাবা মুর্তজা আলম, বনকুট, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; সিদ্দিক হোসেন, বাবা আমজাদ হোসেন, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; এমরান হোসেন, বাবা লুৎফুল হক, রসিয়া, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; হাসেম উদ্দিন বিশ্বাস, বাবা পেয়ার বঙ্ বিশ্বাস, বাহারাইল, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ছহির উদ্দিন, বাবা ইদ্রিস আলী, মুরাদপুর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; এমদাদুল হক, বাবা হাজি তমিজ উদ্দিন, মোক্তারপুর, নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ইউনুস, বাবা মাজেদ আলী, সাহেবগ্রাম, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ধলু মণ্ডল ওরফে জিয়াউর রহমান, বাবা খুদু মণ্ডল, রহনপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আশিক হোসেন, বাবা সাহামত হোসেন, ভগলু, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আলতাব হোসেন, বাবা বরকত উল্লাহ বিশ্বাস, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; আবদুস ছাত্তার, বাবা হোসেন মিয়া, কোকিল, ধামুইরহাট, নওগাঁ; মোজাহার আলী খান, বাবা মহিউদ্দিন খান, বেনকইল, পত্নীতলা, নওগাঁ; সফি উদ্দিন, বাবা ময়েন উদ্দিন, সান্তাহার, আদমদীঘি, বগুড়া; নাইম উদ্দিন, বাবা সিরাজ উদ্দিন, সান্তাহার, আদমদীঘি, বগুড়া; অন্তিম কুমার মণ্ডল, বাবা যোগেশ্বর মণ্ডল, বদলগাছি, নওগাঁ; ফায়েজ উদ্দিন খান, বাবা সাহাবত আলী খান, ডাঙ্গিসারা, বদলগাছি, নওগাঁ; আবুল খায়ের, বাবা জব্বার মিয়া, ভাঙ্গাবাড়িয়া রিফুজি কলোনি, নওগাঁ; সাইদ, বাবা সফি মিয়া, ভাঙ্গাবাড়িয়া রিফুজি কলোনি, নওগাঁ; সৈয়দ জামিল আহম্মেদ, বাবা জাহেদ আলী, সেন্ট্রাল কাস্টম এঙ্াইজ অফিস, বিএমই কলেজ, নওগাঁ; নিজাম উদ্দিন, বাবা হাবিব মিয়া, পার নওগাঁ, নওগাঁ; মো. জলিল, বাবা গোলাম হোসেন, পার নওগাঁ, নওগাঁ; আমানত উল্লাহ, বাবা লাসা মিয়া, পার নওগাঁ, নওগাঁ; মাসুদ হোসেন, বাবা শেখ আমজাদ আলী, হাট নওগাঁ, নওগাঁ; হায়দার আলী, বাবা ইয়াহিয়া, হাট নওগাঁ, নওগাঁ; দবির উদ্দিন, বাবা ছাবের আলী মোল্লা, গাইবানা, মান্দা, নওগাঁ; জজিরা পাইকার ওরফে জজির, বাবা আবির পাইকার, কুসুম্বা, মান্দা, নওগাঁ; আবদুল বারী মণ্ডল, বাবা হাজি মিয়াজান আলী মণ্ডল, দেউলাবাড়ী, মান্দা, নওগাঁ; তমিজ উদ্দিন, বাবা হাজি মিয়াজান আলী মণ্ডল, দেউলাবাড়ী, মান্দা, নওগাঁ; মোহাম্মদ আলী, বাবা আফতাব উদ্দিন, নগেন্দ্রনগর, আত্রাই, নওগাঁ; আবদুল আলী পাইকার, বাবা বাহার আলী পাইকার, মির্জাপুর, আত্রাই, নওগাঁ; তামজান মণ্ডল, বাবা দুখাই মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; সামসুল মণ্ডল, বাবা সাবের মণ্ডল, তাবারিয়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; মোস্তাক আহম্মেদ, বাবা সাবের মণ্ডল, তাবারিয়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; মকবুল কবিরাজ, বাবা কফিল উদ্দিন, মালিপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; আতিয়া মণ্ডল, বাবা সদর মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; মধু মণ্ডল, বাবা মহির মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; মনির মণ্ডল, বাবা টক্কর মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; বদু মণ্ডল, বাবা জাদু মণ্ডল, বাদাপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; তাছের আলী শাহ্, বাবা দরবেশ শাহ্, কাশিয়াপাড়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; সরোয়ার কামাল ওরফে স্বপন, বাবা আজহারুল ইসলাম, মহিশবাথান, পবা, রাজশাহী; শাজাহান আলী, বাবা আবদুল লতিফ, ফিরোজাবাদ, পবা, রাজশাহী; সুলতান উদ্দিন আহম্মেদ, বাবা রমজান আলী মিয়া, মালোপাড়া, বোয়ালিয়া; রাজশাহী; আবদুল হামিদ, বাবা আবদুল মিয়া, ফিরোজাবাদ, পবা, রাজশাহী; নাজিমউদ্দিন, শেখ আদু বেপারী, সপুরা, পবা, রাজশাহী; রেজাতুল্লাহ সরকার, বাবা আবদুল্লাহ সরকার, মোহনপুর, তানোর, রাজশাহী; ডা. গোলাম মওলা, বাবা গোলাম সাত্তার চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক সার্জারি, আরএমসিএইচ, বোয়ালিয়া, রাজশাহী; আবদুস সালাম চৌধুরী, বাবা মজিবুর রহমান চৌধুরী, নিয়ামতপুর, নওগাঁ; মো. নুরুল ইসলাম, বাবা ইসমাইল মণ্ডল, গুটিয়া, পুঠিয়া, রাজশাহী; কাশিম উদ্দিন, বাবা আবদুল আজিজ, উজানপাড়া, গোদাগাড়ী, রাজশাহী; আবদুল হামিদ, বাবা বারিকুল্লাহ, বাগমারা, রাজশাহী; সাবের আলী সরদার, বাবা সাদেক সরদার, বালানগর, বাগমারা, রাজশাহী; আবদুর রহমান, বাবা ফজর আলী সরদার, বালানগর, বাগমারা; তাহসান আলী, বাবা হাজি কলিম উদ্দিন, কাঁঠালবাড়িয়া ওরফে হরি শংকরপুর, গোদাগাড়ী; আইয়ুব আলী, বাবা ওসমান আলী, বাগমারা, বাগমারা; আবদুল করিম, বাবা ইব্রাহিম সরদার, বাদুরিয়া, চারঘাট, রাজশাহী; জেকের আলী প্রামাণিক, বাবা মাধব প্রামাণিক, নরসিংহপুর, বাগমারা, রাজশাহী।আবদুর রহমান, বাবা ইদ্রিস আলী, শ্রীপুর, বাগমারা; আবদুল মান্নান, বাবা কিসমত উল্লাহ, নওহাটা, পবা, রাজশাহী; মতিউর রহমান, বাবা বুদা গাইন, রানীবাজার, রানীবাজার, বোয়ালিয়া, রাজশাহী; মারফৎ আলী, বাবা হোসেন আলী সর্দার, গোয়ালকান্দি, বাগমারা, রাজশাহী; মো. জাহিদ, বাবা শরীফ, এসডিপিও অফিস, নওগাঁ; শেখ আ. রশিদ, বাবা রওশন আলী, মহাদেবপুর, নওগাঁ। আশরাফ আলী মিয়া, বাবা ইবির আলী, দোহালী, মহাদেবপুর, নওগাঁ; খলিলুর রহমান, বাবা হাশেম উদ্দিন মৃধা, কালিকাপুর, মান্দা, নওগাঁ; আবদুস সামাদ, বাবা রিয়াজ উদ্দিন পাই, দারিয়াপুর, আদমদীঘি, বগুড়া; আ. রহিম ওরফে বিশু, বাবা সাফাতুল্লাহ, ছিনিয়াপাড়া, রানীনগর, নওগাঁ; নুর মোহাম্মদ কাজী, বাবা সোনা উল্লাহ কাজী, মোহর, তানোর, রাজশাহী; আ. মজিদ, বাবা সোনা উল্লাহ কাজী, মোহর, তানোর, রাজশাহী; এবাদুল্লাহ মণ্ডল, বাবা বকুল মণ্ডল, মোহর, তানোর, রাজশাহী; মজিবর রহমান, বাবা মাইজুদ্দিন সরদার, সুখদেবপুর, তানোর; সাহেদ আলী, বাবা হাজী জহির উদ্দিন, সাধনপুর, পুঠিয়া, রাজশাহী; মজিবর রহমান, বাবা ময়েজ উদ্দিন শেখ, চক মহব্বতপুর, বাগমারা, রাজশাহী; ইরাত উল্লাহ, বাবা জমির উদ্দিন পাই, হাসনিপুর, বাগমারা; রহমান পাইকার, বাবা নাজির পাইকার, হাট মধ্যনগর, বাগমারা; বাহার উদ্দিন, নয়বতুল্লাহ, বারইপাড়া, বাগমারা; ছমির উদ্দিন, গোকুল পাইকার, বারইপাড়া, বাগমারা; ওসমান গনি পাইকার, বাবা শুকুর উদ্দিন, অমৃতপুর, পুঠিয়া, রাজশাহী; গুল মোহাম্মদ ওরফে গোলাম মোহাম্মদ, বাবা আন্দারুল মৃধা, সাধনপুর, পুঠিয়া, রাজশাহী; আফছার শাহ, বাবা আব্বাস আলী, মারিয়া, চারঘাট, রাজশাহী; আব্দুস সাত্তার, বাবা আব্দুস সোবহান, খড়েরবাড়ী, চারঘাট, রাজশাহী; আমজাদ হোসেন, বাবা কবির উদ্দিন, ভাটপাড়া, চারঘাট; আজিজুল হক, বাবা ইসমাইল মিস্ত্রি, কামিনি গঙ্গারামপুর, চারঘাট; মো. তমিজ উদ্দিন, বাবা কবির উদ্দিন, চত্রা, বাগমারা; আ. সামাদ ওরফে দুলু, বাবা গরিবুল্লাহ, কানাইপাড়া, পুঠিয়া; সোলাইমান, বাবা আ. হাকিম, ভগবানপুর, গোদাগাড়ী; এমদাদুল সাহা, বাবা ফয়েজউদ্দিন, ভগবানপুর, গোদাগাড়ী; আব্দুর রহমান, বাবা গোলাম মণ্ডল, মিরেরচান, পবা; মুসা সরকার, বাবা হাবিব উল্লাহ, শেখেরচর, বোয়ালিয়া; কাজেম উদ্দিন মৃধা, বাবা তাছের উদ্দিন, মারিয়া, দুর্গাপুর; রহিম উদ্দিন, বাবা ইসরাত মণ্ডল, বকতিয়ারপুর, দুর্গাপুর, রাজশাহী; মোজাফ্ফর মৃধা, বাবা ওমর আলী মৃধা, মারিয়া, দুর্গাপুর; মোসলেম পাইকার, বাবা মজিবর রহমান, মারিয়া, দুর্গাপুর; আলিম উদ্দিন, বাবা নহির মণ্ডল, জয়কৃষ্ণপুর,