আজ ছাত্রলীগের ৬৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
আজ ছাত্রলীগের ৬৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
গৌরব আর ঐতিহ্যে ছাত্রলীগের ৬৪ বছরে পদার্পণ। আজ মঙ্গলবার ছাত্রলীগের ৬৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহ্যবাহী এই ছাত্র সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের ওপর পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণ-নির্যাতন ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে এবং বাঙালি জাতির ভাষা, সংস্কৃতি ও আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার প্রতিষ্ঠার লৰ্যে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশে নানান আন্দোলনের মাধ্যমে সংগঠনটি গৌরব ও ঐতিহ্য লাভ করে। সংগঠনটি ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে একাত্তরের মুক্তি ও '৯০-এর গণআন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।শিক্ষা, শান্তি, প্রগতির মূলমন্ত্র নিয়ে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় ছাত্রলীগ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনটি স্বাধিকার আন্দোলন শুরু করে। '৫২ এর ভাষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ছাত্রসমাজ ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে। '৫৪ এর সাধারণ নির্বাচনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুক্তফ্রন্টের বিজয় নিশ্চিত করে। '৬২'র শিক্ষা আন্দোলনে ছাত্রলীগ গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে। '৬৬'র ছয় দফা নিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার, মাঠে-ঘাটে ছড়িয়ে পড়ে। সংগঠনের নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধুর ৬ দফাকে বাঙালীর মুক্তি সনদে প্রতিষ্ঠিত করে। ৬৯'র গণঅভু্যত্থানে রক্ত দিয়ে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী তৎকালীন নেতা শেখ মুজিবকে মুক্ত করে। পরে পল্টন ময়দানে শেখ মুজিবকে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকে গণঅভু্যত্থানের নেতা তোফায়েল আহমদ বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করেন। '৭০'র নির্বাচনে ছাত্রলীগ অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন করে। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের অসংখ্য নেতাকর্মী সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করে শহীদ হন। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে '৯০ এর গণআন্দোলনে ছাত্রলীগ বন্দী গণতন্ত্রকে পুনরম্নদ্ধারে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করে সফল হয়। '৯৬ সালে ছাত্রলীগ আবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। এই আন্দোলনেও ছাত্রলীগ সফল হয়।
গৌরব আর ঐতিহ্যে ছাত্রলীগের ৬৪ বছরে পদার্পণ। আজ মঙ্গলবার ছাত্রলীগের ৬৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহ্যবাহী এই ছাত্র সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের ওপর পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণ-নির্যাতন ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে এবং বাঙালি জাতির ভাষা, সংস্কৃতি ও আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার প্রতিষ্ঠার লৰ্যে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশে নানান আন্দোলনের মাধ্যমে সংগঠনটি গৌরব ও ঐতিহ্য লাভ করে। সংগঠনটি ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে একাত্তরের মুক্তি ও '৯০-এর গণআন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।শিক্ষা, শান্তি, প্রগতির মূলমন্ত্র নিয়ে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় ছাত্রলীগ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনটি স্বাধিকার আন্দোলন শুরু করে। '৫২ এর ভাষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ছাত্রসমাজ ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে। '৫৪ এর সাধারণ নির্বাচনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুক্তফ্রন্টের বিজয় নিশ্চিত করে। '৬২'র শিক্ষা আন্দোলনে ছাত্রলীগ গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে। '৬৬'র ছয় দফা নিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার, মাঠে-ঘাটে ছড়িয়ে পড়ে। সংগঠনের নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধুর ৬ দফাকে বাঙালীর মুক্তি সনদে প্রতিষ্ঠিত করে। ৬৯'র গণঅভু্যত্থানে রক্ত দিয়ে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী তৎকালীন নেতা শেখ মুজিবকে মুক্ত করে। পরে পল্টন ময়দানে শেখ মুজিবকে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকে গণঅভু্যত্থানের নেতা তোফায়েল আহমদ বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করেন। '৭০'র নির্বাচনে ছাত্রলীগ অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন করে। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের অসংখ্য নেতাকর্মী সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করে শহীদ হন। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে '৯০ এর গণআন্দোলনে ছাত্রলীগ বন্দী গণতন্ত্রকে পুনরম্নদ্ধারে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করে সফল হয়। '৯৬ সালে ছাত্রলীগ আবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। এই আন্দোলনেও ছাত্রলীগ সফল হয়।