ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন,
ইংরেজি নববর্ষের শুভ সূচনালগ্নে আমি দেশবাসী, প্রবাসী বাঙালি এবং বিশ্বের সকল নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, তথ্য-প্রযুক্তি খাতে উৎকর্ষ অর্জন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাতিকে নতুনভাবে উজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বিদায়ি ২০১০ আমাদের জাতীয় জীবনে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে।সদ্য সমাপ্ত বছরে কার্যকর হয়েছে জাতির বহু প্রতীক্ষিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের বিচারের রায়। বিদায়ি বছরে আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। নতুন বছরে এ বিচার কাজকে আমরা জনগণের প্রত্যাশিত পর্যায়ে নিয়ে যাব। পাশাপাশি জাতীয় চার নেতার হত্যাকাণ্ড এবং ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলাসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের কাজ শুরু করার ব্যবস্থা গ্রহণ করব, ইনশাআল্লাহ।বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব উপেক্ষা করে গত বছর আমরা আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখতে সক্ষম হয়েছি। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বিনিয়োগ ও আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধি, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে এ অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে আমরাদৃঢ় প্রতিজ্ঞ।বিদায়ি বছরে শিশু মৃত্যুর হার হ্রাসে জাতিসংঘ এমডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ছাড়াও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে। সে ধারাবাহিকতা বজায় রেখে দেশকে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সমগ্র দেশবাসীকে উদাত্ত আহ্বান জানাই।আমি গভীর বেদনার সঙ্গে স্মরণ করছি গত বছর জুন মাসে রাজধানীর নিমতলীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১২১ জনসহ বিগত এক বছরে বিভিন্ন দুর্ঘটনায় যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন। আমি তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।নতুনের আবাহনে পুরাতন বছরের সব জঞ্জাল ধুয়েমুছে সাফ হোক, নতুন বছর আমাদের সবার জীবনে অনাবিল সুখ, সমৃদ্ধি ও শান্তি বয়ে আনুক-মহান আল্লাহতায়ালার কাছে এই প্রার্থনা করি।জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধুবাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন,
ইংরেজি নববর্ষের শুভ সূচনালগ্নে আমি দেশবাসী, প্রবাসী বাঙালি এবং বিশ্বের সকল নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, তথ্য-প্রযুক্তি খাতে উৎকর্ষ অর্জন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাতিকে নতুনভাবে উজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বিদায়ি ২০১০ আমাদের জাতীয় জীবনে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে।সদ্য সমাপ্ত বছরে কার্যকর হয়েছে জাতির বহু প্রতীক্ষিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের বিচারের রায়। বিদায়ি বছরে আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। নতুন বছরে এ বিচার কাজকে আমরা জনগণের প্রত্যাশিত পর্যায়ে নিয়ে যাব। পাশাপাশি জাতীয় চার নেতার হত্যাকাণ্ড এবং ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলাসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের কাজ শুরু করার ব্যবস্থা গ্রহণ করব, ইনশাআল্লাহ।বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব উপেক্ষা করে গত বছর আমরা আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখতে সক্ষম হয়েছি। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বিনিয়োগ ও আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধি, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে এ অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে আমরাদৃঢ় প্রতিজ্ঞ।বিদায়ি বছরে শিশু মৃত্যুর হার হ্রাসে জাতিসংঘ এমডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ছাড়াও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে। সে ধারাবাহিকতা বজায় রেখে দেশকে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সমগ্র দেশবাসীকে উদাত্ত আহ্বান জানাই।আমি গভীর বেদনার সঙ্গে স্মরণ করছি গত বছর জুন মাসে রাজধানীর নিমতলীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১২১ জনসহ বিগত এক বছরে বিভিন্ন দুর্ঘটনায় যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন। আমি তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।নতুনের আবাহনে পুরাতন বছরের সব জঞ্জাল ধুয়েমুছে সাফ হোক, নতুন বছর আমাদের সবার জীবনে অনাবিল সুখ, সমৃদ্ধি ও শান্তি বয়ে আনুক-মহান আল্লাহতায়ালার কাছে এই প্রার্থনা করি।জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধুবাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’