38th Anniversary of Independent Day Of BANGLADESH



Mar 26 Marked With Calls For Peace, Progress

Thursday, 26 March 2009

Bangladesh was commemorating the 38th anniversary of its independence on Thursday amid renewed steps to try war crimes and calls for peaceful progress.Thousands of people streamed to Savar National Memorial from early morning to commemorate the three million people who made the ultimate sacrifice to realise the dream of a new nation.President Md Zillur Rahman and prime minister Sheikh Hasina placed wreaths at the memorial at dawn for the freedom fighters who gave their lives during the nine-month war against Pakistan occupying forces.The president, prime minister and opposition leader in their Independence Day messages called upon Bangladeshis at home and abroad to unite behind peaceful economic development.The day was also greeted with a 31-gun salute at Tejgaon airport, though the traditional Independence Day parade was cancelled this year in the wake of the BDR mutiny.On March 26, 1971, independence hero Sheikh Mujibur Rahman proclaimed Bangladesh free after the Pakistani military rulers refused to honour a popular vote in Dec 1970.The announcement followed weeks of protests, violent campaign, the historic Mar 7 speech at the Race Course by the man who came to be lovingly called Bangabandhu, and a bloody, mindless crackdown on the innocent civilians on the fateful night of Mar 25, 1971.The public holiday gives millions of city dwellers an extended weekend this year, but many remain uneasy as the day falls exactly a month after the Feb 25-26 mutiny at the border force's headquarters in the capital.The government ordered beefed-up security in all its cities, towns and major installations, while parade plans were cancelled as the country still reels from the massacre that left at least 75 people dead, mainly army officers deputed to BDR.War crimes trials under 1973 ICT ActThe law adviser announced the governments decision, on the eve of Independence Day, to try war crimes under the International Crimes (Tribunals) Act of 1973.The first meeting of the inter-ministerial committee on war crimes was held Wednesday to examine if the trials would be possible under the existing law.One or more tribunals, of three to four members each, will be formed under the Act for the quickest trial of those accused of war crimes, said Shafiq Ahmed."Anyone committing or abetting in the 1971 killings, rapes, arson or other anti-humanity crimes will be tried under the act," he said.The law minister added that the accused would have recourse to their own lawyers, and all legal rights would be guaranteed, including the right to appeal.
হল্যান্ডে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ‘বঙ্গবন্ধ’ুর ছবি টাঙাতে রাষ্ট্রদূতের ঘোর আপত্তি
হল্যান্ড আওয়ামী লীগের এক প্রেস বিজ্ঞপিততে জানানো হয়েছে যে, ২৬শে মার্চ ২০০৯, নেদারল্যান্ডসহ বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে, হেগসহ এক অভিজাত হলে, বাংলাদেশের ৩৮তম মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয়। স্বাধীনতা দিবসের উক্ত অনুষ্ঠানে আমনিত্রত অতিথিদের মধ্যে বিভিন্ন দেশের কিছু কুটনৈতিক ও নেদারল্যান্ডে বসবাসরত কিছু বাংলাদেশী প্রবাসী বাঙ্গালী এবং হল্যান্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দরা উপসিহত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপিততে আরও জানানো হয় যে, অন্যান্য অতিথিতের মত হল্যান্ড আওয়ামী লীগের আমনিত্রত নেতৃবৃন্দরাও একে একে অনুষ্ঠানের হলের ভিতরে প্রবেশ করে থাকে। হল্যান্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দরা হলের ভিতরে প্রবেশ করে দেখতে পায়- সেখানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কোন ছবি লাগানো নেই। এবিষয়ে রাষ্ট্রদূত মিজানুর রহমান সাহেবের সাথে হল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মাঈদ ফারুক, সাধারণ সম্পাদক মোসতফা জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক মুরাদ খানসহ উপসিহত অন্যান্য নেতৃবৃন্দের কথা হয়।
‘বঙ্গবন্ধু’র ছবি লাগাতে আপত্তি করায় প্রথমেই রাষ্ট্রদূত সাহেবের সাথে সাংগঠনিক সম্পাদক মুরাদ খানের তর্কবিতর্ক শুরু হয়। তখনও আমনিত্রত অতিথিরা হলের ভিতরে প্রবেশ করেনি। এ অবসহায় ‘বঙ্গবন্ধু’র ছোট একটি ছবি দেয়ালের এক কিনারায় (যেখানে অতিথিদের চোখ তেমন পড়বে না) সেখানে লাগাতে দিতে কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়। এরপর, হল্যান্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জনাব এমদাদ হোসেন, সহ-সভাপতি জনাব ইমরান হোসেন, জনসংযোগ সম্পাদক রশীদ রানা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক জাকিরুল হক টিপু, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদীন ও আওয়ামী লীগ নেতা মুহিন উদ্দিনের উপসিহতিতে, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোসতফা জামান, রাষ্ট্রদূত সাহেবকে পুনঃ বিনয়ের সাথে ‘বঙ্গবন্ধু’র একটি বড় ছবি টাঙাতে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। কিনতু কোন অবসহাই রাষ্ট্রদূত সাহেব রাজি হয়নি। বরং সে বলেন, ছবি লাগালে কেউ যদি জিজ্ঞেস করে কি বলা হবে। পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ সম্পাদক, রাষ্ট্রদূত সাহেবকে বলেন যিনি বাংলাদেশকে জনম দিয়েছেন, যিনি জাতির জনক, স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তাঁর ছবি লাগানো যাবেনা এ কেমন কথা! কিনতু উনি কর্ণপাত করেননি। এরপর, হল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব মাঈদ ফারুক নিজেও এবিষয় গুলি নিয়ে রাষ্ট্রদূত সাহেবের সাথে কথা বলেছেন। এতেও কোন কাজ হয়নি। তবে সভাপতি সাহেব উপসিহত সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের ধৈর্যধারণ ও শানত থাকারও আহবান জানান। এখানে আরও উল্লেখ্য যে, স্বাধীনতা দিবসের উক্ত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমনত্রীর কোন ছবিও টাঙানো ছিলনা। প্রেস বিজ্ঞপিততে আরও জানানো হয় যে, অতিব দুঃখের বিষয় হলেও সত্যি, স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমনত্রী এবং পরাষ্ট্রমনত্রী মহোদয়দের কারোর ‘বাণী’ পাঠ করা হয়নি। এমনকি রাষ্ট্রদূত সাহেবের বক্তব্যে স্বাধীনতার মহানায়ক, জাতির জনক ‘বঙ্গবন্ধু’র নাম একটি বারও তিনি উচ্চারণ করেননি। দূতাবাস আয়োজিত ২৬শে মার্চ, সন্ধ্যায়- স্বাধীনতা দিবসের মূল অনুষ্ঠানে রাষ্ট্র প্রধানের ‘বাণী’ কেন পাঠ করা হয়নি এবং কেন শহীদদের স্মরণে নীরবতা পালন করা হলো না, এই বিষয় গুলি দূতাবাস কর্তৃপক্ষের নিকট ফোনে জানতে চান, সংগঠনের সভাপতি জনাব মাঈদ ফারুক। এই পরিপ্রেক্ষিতে ২৭শে মার্চ, দূতাবাসের প্রথম সচিব জনাব এ. টি এম. রকিবুল হক, তাকে জানান যে, ২৬শে মার্চ, সকালে দূতাবাসেই ‘বাণী’ গুলি পাঠ এবং নীরবতা পালন করা হয়েছে। অথচ খুজ নিয়ে জানা গেছে সহানীয় প্রবাসীরাই বিষয়টি জানেন না। এবং কোন প্রবাসী সেখানে উপসিহত ছিলেন না। তাহলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশন উঠে রাষ্ট্র প্রধানের ‘বানী’কি শুধু দূতাবাসের ষ্টাফদের জন্য সীমাবদ্ধ ছিল? তানা-হলে কেন এইসব নিয়ে লুকোচুরী? এখানে আরও উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানেই লক্ষ্য করা গেছে যে, গুর আপত্তির মুখেও বঙ্গবন্ধুর লাগানো উক্ত ছোট ছবিটাই (হয়তো প্রমাণ হিসেবে) দূতাবাস কর্তৃপক্ষ বার বার তাদের ক্যামেরায় ধারণ করেছে। অথচ উক্ত ছবিটিও ছিল, হল্যান্ড আওয়ামী লীগের নিজস্ব। বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত ৩৮তম মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ‘বঙ্গবন্ধু’র ছবি টাঙাতে দিতে আপত্তি করা ও স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে রাষ্ট্র প্রধানের ‘বানী’ পাঠ না করা এবং স্বাধীনতাযুদ্ধের ত্রিশ লক্ষ শহীদদের স্মরণে ‘নীরবতা’ পালন থেকে অনুষ্ঠানে উপসিহত সকলকে বঞ্চিত করা হয়েছে। হল্যান্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দরা উল্লেখিত এই সব ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে। এবং গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করেছে! মহান স্বাধীনতা দিবসের উক্ত অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপসিহত ছিলেন, হল্যান্ড আওয়ামী লীগ নেতা জনাব মজনু চৌধুরী, আরিফ চৌধুরী, মুজিব খান ও বাদশাহ মিয়া। প্রেস বিজ্ঞপিত।

Popular posts from this blog

THE CONSTITUTION OF THE BANGLADESH AWAMI LEAGUE

ইতিহাসবন্ধনী

ব্রিগেডিয়ার বারীর যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা