খন্দকার মোশতাক আহমেদ, আবু সাদাত মোঃ আবু সায়েম, জিয়াউর রহমান ও এইচ এম এরশাদও অবৈধ খমতা দখলকারী।
অবৈধ ক্ষমতা দখলের পথপ্রদর্শক জিয়া সপ্তম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে দেয়া রায়ে আদালত বলেছেন, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য হচ্ছে, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুনর্বাসন করে তাদের বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাসে চাকরি দিয়েছিলেন। তিনি সংবিধানকে করেছিলেন ক্ষতবিক্ষত। মূলত জিয়াই অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ দেখিয়েছিলেন অন্যদের। আর তার উত্তরাধিকারী হিসেবে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেন এরশাদ।’ সংবিধানের সপ্তম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে গতকাল বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। সাবেক সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সামরিক আইনের অধীনে প্রতিষ্ঠিত ক্যাঙ্গার" কোর্টের (বিশেষ সামরিক ট্রাইব্যুনাল) মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁসি দিয়েছেন। পাশাপাশি বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী ও জাতির জনকের খুনিদের পুরষ্কৃত ও পুনর্বাসিতও করেছেন তিনি। এমনকি খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে মিলে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে সপরিবারে জাতির জনকের হত্যার বিচারের পথ র"দ্ধ করেন। সংবিধানের সপ্তম সংশোধনী ও সামরিক শাসনসংক্রান- এক রায়ে গতকাল বৃহস্পতিবার হাইকোর্ট একথা উলেস্নখ করেন। এ রায়ে হ