Meeting with PM. Sheikh Hasina & নেদারল্যান্ডে BANGLADESH DAY তে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবষ উদযাপিত 2008
নেদারল্যান্ডে BANGLADESH DAY তে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবষ উদযাপিত
গত ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০০৮, নেদারল্যান্ডে আরনহেম সিটির এক এলিমেন্টারী দি লেয়াদাসবেরগ স্কুলে মাল্টিকালচার প্রোগ্রামে বাংলাদেশ ডে তে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পালিত হয়েছে। গ্রুপ ৬ এর প্রতিনিধিত্ব করেন নেদারল্যান্ডে জন্মগ্রহনকারী মেহনাজ খান।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০০৮, নেদারল্যান্ডে আরনহেম সিটির এক এলিমেন্টারী দি লেয়াদাসবেরগ স্কুলে মাল্টিকালচার প্রোগ্রামে বাংলাদেশ ডে তে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পালিত হয়েছে। গ্রুপ ৬ এর প্রতিনিধিত্ব করেন নেদারল্যান্ডে জন্মগ্রহনকারী মেহনাজ খান।
আলোচনার পর্বে ছিল দেশের ভৌগলিক অবস্থান, দেশের স্বাধীনতা, জনসংক্ষ্যা, কালচার, ভাষা, শিক্ষা,ধর্মীয় এবং আবহাওয়া উপর। ৯ বছরের এই মেয়েটি সত্যি অবাক করে দিল স্কুলের ক্লাস টিচারস সহ সাধারন ছাত্র-ছাত্রীদেরকে, টিচারদের বাংলাদেশ সম্পর্কে ধারনা যে, একটি গরিব দেশ, ফ্লাড কান্ট্রি, করাপশন, পলিটিক্যাল ভায়লেসন, ডিক্টেটরশিপ এবং সাম্প্রদায়িক সমস্যার একটি দেশ। সত্যি কথা বলতে, সেই ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৮ পর্যন্ত 21st Feb, International Mother Language Day এখনো সে রকম পরিচিতি বিস্তার লাভ করেনি, কর্তীপক্ষ হয়তো তারা জেনেছে অথবা না জানার কারনেই কোন প্রোগ্রাম করছে না।
মেহনাজ, তার ভাষা চাপ্টার আলোচনা পর্বে ২১ শে ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ সালের ঘটনাকে ছোট আকারে ব্যক্ষ্যা করার পর হটাৎ করে একজন ছাত্র প্রশ্ন করল, “বাংলা ভাষা কি করে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবষ হলো ? আমি তো আমার মায়ের ভাষায় কথা বলি” সাথে সাথে উত্তর দিল, বাংলাদেশ হচ্ছে একমাত্র দেশ যারা মাতৃভাষার জন্য যুদ্ধ করেছে আর সকল Mother Language কে respect করার জন্য ১৮৮ দেশের সমর্থনে Unesco declared, 21st Feb, International Mother Language Day। এখন থেকে ১৮৮ দেশে একই দিনে শ্রদ্ধার সাথে স্বরন এবং পালন করবে।
২০০৭ ইসলাম ধর্মের উপর আলোচনায় মেহনাজ বেস্ট হয়েছেন, ইতিমধ্য তিনবার পবিত্র কোরান তেলোয়াত সম্পন্ন করেছেন। ২০০৮ সালের বাংলাদেশ ডের নেতৃত্ব দেন এবং ২০০৯ তে অংশ গ্রহন করবেন, “ দি ডে অফ ইন্ডিয়া ” চাপ্টার। এ সব কিছু সম্ভব হয়েছে, লাইব্রেরী থেকে বই সংগ্রহ করা, ইন্টারনেট এবং পাপ্পার সাথে বসে দেশের খবর দেখা এবং বিভিন্ন সামাজিক এবং রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অংশ গ্রহনের মাধ্যমে তাকে দেশের প্রতি ভালবাসা জাগ্রত করেছেন। সে তার পাপ্পার কাছে প্রশ্ন করে , বাংলাদেশ তো মুসলিম দেশ, তাহলে কি করে একজন সাবেক প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এভাবে গ্রেফতার করা হল, সেখানে কি আর মহিলা পুলিশ ছিল না ? নেদারল্যন্ড তো এভাবে কাউকে গ্রেফতার করে না। তার কাছে খুব খারাপ লেগেছে , সে কারনেই সাথে করে বঙ্গবন্ধুর কন্যার গ্রেফতারের ছবিটি সহ পোস্টার, দেশের মানচিত্র, পতাকা, দেশের টাকা, বন্যা, সিডরের বিভিন্ন ছবি প্রদর্শনী করেন। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পাপ্পার হিমশিম খেতে হয় তারপর ও পাপ্পা বলে, তুমি বড় হয়ে সব কিছু শিখবে এবং জানবে। আমরা বাঙ্গালীরা পৃথিবির যে প্রান্তেই থাকি না কেন নতুন প্রজন্মকে দেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, মাতৃভাষা, সংস্কৃতি ও ধর্মীয় দিক থেকে সচেতন করতে পারলেই আগামী দিনে এই শিশুরা শু -শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সোনার বাংলাকে কোন না কোন ক্ষেত্রে রাজনৈতিক,সামাজিক ও অর্থনীতির দিক থেকে অবদান রাখবেন বলে বিশ্বাস করি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল, হেড অফ দি স্কুল, ডিরেক্টর রব দা ফ্রিস, ক্লাস টিচার, মিস্টার আরতুর, সাধাহরন ছাত্র- ছাত্রী, মেহনাজের পাপ্পা মুরাদ খান সহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ । ডিরেক্টর তার বানীতে, ২১ ফেব্রুয়ারীর প্রসংশা করেন এবং অভিনন্দন জানান। সকলের দির্ঘায়ু কামনা করেন। শহীদ মিনারের চিত্রাংকনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান সমাপ্ত করা হয়।
২০০৭ ইসলাম ধর্মের উপর আলোচনায় মেহনাজ বেস্ট হয়েছেন, ইতিমধ্য তিনবার পবিত্র কোরান তেলোয়াত সম্পন্ন করেছেন। ২০০৮ সালের বাংলাদেশ ডের নেতৃত্ব দেন এবং ২০০৯ তে অংশ গ্রহন করবেন, “ দি ডে অফ ইন্ডিয়া ” চাপ্টার। এ সব কিছু সম্ভব হয়েছে, লাইব্রেরী থেকে বই সংগ্রহ করা, ইন্টারনেট এবং পাপ্পার সাথে বসে দেশের খবর দেখা এবং বিভিন্ন সামাজিক এবং রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অংশ গ্রহনের মাধ্যমে তাকে দেশের প্রতি ভালবাসা জাগ্রত করেছেন। সে তার পাপ্পার কাছে প্রশ্ন করে , বাংলাদেশ তো মুসলিম দেশ, তাহলে কি করে একজন সাবেক প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এভাবে গ্রেফতার করা হল, সেখানে কি আর মহিলা পুলিশ ছিল না ? নেদারল্যন্ড তো এভাবে কাউকে গ্রেফতার করে না। তার কাছে খুব খারাপ লেগেছে , সে কারনেই সাথে করে বঙ্গবন্ধুর কন্যার গ্রেফতারের ছবিটি সহ পোস্টার, দেশের মানচিত্র, পতাকা, দেশের টাকা, বন্যা, সিডরের বিভিন্ন ছবি প্রদর্শনী করেন। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পাপ্পার হিমশিম খেতে হয় তারপর ও পাপ্পা বলে, তুমি বড় হয়ে সব কিছু শিখবে এবং জানবে। আমরা বাঙ্গালীরা পৃথিবির যে প্রান্তেই থাকি না কেন নতুন প্রজন্মকে দেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, মাতৃভাষা, সংস্কৃতি ও ধর্মীয় দিক থেকে সচেতন করতে পারলেই আগামী দিনে এই শিশুরা শু -শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সোনার বাংলাকে কোন না কোন ক্ষেত্রে রাজনৈতিক,সামাজিক ও অর্থনীতির দিক থেকে অবদান রাখবেন বলে বিশ্বাস করি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল, হেড অফ দি স্কুল, ডিরেক্টর রব দা ফ্রিস, ক্লাস টিচার, মিস্টার আরতুর, সাধাহরন ছাত্র- ছাত্রী, মেহনাজের পাপ্পা মুরাদ খান সহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ । ডিরেক্টর তার বানীতে, ২১ ফেব্রুয়ারীর প্রসংশা করেন এবং অভিনন্দন জানান। সকলের দির্ঘায়ু কামনা করেন। শহীদ মিনারের চিত্রাংকনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান সমাপ্ত করা হয়।